বিনোদন জগতে যেন দুঃসংবাদের শেষ নেই। একের পর এক নক্ষত্রপতন ঘটেই চলেছে। প্রিয় তারকাদের হারানোর বেদনায় মুষড়ে পড়ছেন ভক্তরা। সিনেমা ও টেলিভিশন দুনিয়ায় বারবারই এসে যাচ্ছে শোকের খবর, যা ভক্ত-অনুরাগীদের মনে গভীর প্রভাব ফেলছে। প্রিয় শিল্পীদের হারানোর যন্ত্রণা বারবার কাঁদিয়ে চলেছে বিনোদনপ্রেমীদের।
সাম্প্রতিক সময়ে একাধিক জনপ্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী, পরিচালক, সংগীতশিল্পীকে হারিয়েছে বিনোদন দুনিয়া। প্রবীণ থেকে নবীন, অনেকেই চিরবিদায় জানিয়েছেন এই রঙিন দুনিয়াকে। একের পর এক নক্ষত্রপতনের সাক্ষী হয়ে থাকছেন অনুরাগীরা। আবারও বিনোদন জগতে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। শোকস্তব্ধ অনুরাগীরা বারবার বলছেন, এই দুঃসংবাদগুলো যেন আর না আসে।
এইবার চলে গেলেন স্বর্ণযুগের এক কিংবদন্তি অভিনেত্রী চিত্তাজাল্লু কৃষ্ণভেণী (Chittajallu Krishntaveni)। বার্ধক্যজনিত অসুস্থতার কারণে ১৬ ফেব্রুয়ারি, রবিবার তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। একসময়ে সিনেমা প্রেমীদের মন জয় করেছিলেন তাঁর অসাধারণ অভিনয় দক্ষতা দিয়ে। তাঁর চলে যাওয়া যেন এক যুগের অবসান ঘটাল। তাঁর পরিবার এবং ঘনিষ্ঠ মহলে নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
আরও পড়ুনঃ “এই জীবনে আর এই সুযোগ পাব না!” বাবা মাকে নিয়ে প্রয়াগরাজে ডুব দিলেন অভিনেত্রী দেবলীনা কুমার, কেমন হল তার পুণ্য অর্জনের অভিজ্ঞতা?
অভিনয়জগতে তাঁর যাত্রা ছিল দীর্ঘ এবং স্মরণীয়। একাধিক কালজয়ী সিনেমায় তিনি অভিনয় করেছিলেন, যা আজও দর্শকদের মনে অমলিন। ‘সতী অনসূয়া’, ‘দক্ষিণ যজ্ঞ’, ‘ভোজ-কালিদাস’, ‘জীবনজ্যোতি’, ‘তুকারাম’, ‘কাঁচা দেবযানী’ এবং ‘মানদেশম’-এর মতো উল্লেখযোগ্য সিনেমায় তাঁর অনবদ্য অভিনয় আজও প্রশংসিত হয়। সিনেমাপ্রেমীদের কাছে তাঁর অবদান ছিল চিরস্মরণীয়।
চিত্তাজাল্লু কৃষ্ণভেণী ছিলেন তেলেগু চলচ্চিত্র জগতের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র। তাঁর অভিনয় দক্ষতা, সংলাপ বলার ক্ষমতা এবং চরিত্রের প্রতি নিষ্ঠা তাঁকে দর্শকদের হৃদয়ে স্থায়ী জায়গা করে দিয়েছিল। তাঁর চলে যাওয়া শুধু সিনেমা জগতের নয়, গোটা বিনোদন জগতের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।






“ওই তো গাড়ি, ভাব এমন যেন রোলস রয়েস কিনেছিস!” “গাড়ি-বাড়ি নয়, মানুষ হওয়াটাই সবচেয়ে কঠিন” নতুন গাড়ি নিয়ে মন্তব্যকারীর কটাক্ষে পাল্টা সরব রাজা! সমাজ মাধ্যমে অপমানজনক ভাষার বিরুদ্ধে, মানবিক জবাব অভিনেতার!