দক্ষিণী সিনেমা পুষ্পা ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে এক আমূল পরিবর্তন এনেছে। অন্যদিকে বক্স অফিসে দারুণ হিট হয়েছে এই সিনেমা।
হিন্দি সংস্করণের বক্স অফিস সংগ্রহ প্রায় ১০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে গিয়েছে। এমনকি অত্যন্ত জনপ্রিয় ছবি বাহুবলীর রেকর্ডকেও ভেঙে দিলো পুষ্পা। তবে ডিস্কো ড্যান্সার মিঠুন চক্রবর্তী মন্তব্য করে বসলেন যে নব্বই দশকে তিনি জি সিনেমাগুলি করতেন সেগুলিও পুষ্পার মতোই ছিল।
এক সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানান মিঠুন। পাশাপাশি এই মুহূর্তে সুপার ষ্টার আল্লু অর্জুনের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন তিনি। মিঠুন বলেন প্রযুক্তি অনেকটাই এগিয়ে গিয়েছে তবে গল্পের ধরণ একই রয়ে গিয়েছে। রাগ, রোম্যান্স এরকমই কিছু অতি পরিচিত অনুভূতি মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় সব সিনেমায়। পুষ্পার সঙ্গে তাঁর আশি ও নব্বইয়ের দশকের ছবিগুলির বেশ মিল খুঁজে পেয়েছেন মিঠুন। আর তাঁর মতে পুষ্পা হিট হলো একটাই কারণে যে মানুষ এর সঙ্গে নিজেকে একাত্ম করে ফেলতে পেরেছে।
এবার বড় পর্দায় নয় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে দেখা যাবে মিঠুন চক্রবর্তীকে। ওয়েব সিরিজে ডেবিউ করতে চলেছেন তিনি। ৪৫ বছরে ৩৫০ টি ছবিতে অভিনয় করার পরেও ডেবিউ করতে হচ্ছে তাঁকে। তাই বেশ অবাক লাগছে মিঠুনের।






“আগে মা-বাবারা গল্প পড়ে শোনাতেন, এখন বাচ্চারা বিরক্ত করলেই মোবাইল ধরিয়ে দেয়!” “বাচ্চারা চুপ করলেও জ্ঞানের বিকাশ কি হয়?”— বর্তমান প্রজন্মের অভিভাবকদের সংবেদনশীলতা নিয়ে খোঁচা শ্রীকান্ত আচার্যের! প্রজন্মের বদলে যাওয়া শিক্ষার ধরণেও কি খেদ পড়ছে?