কেকে’র মৃত্যু নিয়ে উত্তাল গোটা বাংলা। মঙ্গলবার রাতে ঘটে যাওয়া এই ঘটনার পরেই বাংলার মাথা লজ্জায় হেঁট। কলকাতাবাসী লজ্জায় মুখ নামিয়ে নিয়েছে। যদিও ব্যর্থতার দায় প্রশাসনের। সরকারি মঞ্চে চূড়ান্ত অব্যবস্থা আর গুরুদাস কলেজের স্টুডেন্ট ইউনিয়নের অসভ্যতা দুই মিলিয়ে কেড়ে নিল এই প্রতিভা। বলছেন নেটিজেনরা।
তার উপর আগুনে ঘি ঢেলে দিয়েছেন রূপঙ্কর বাগচী। কেকে’র মৃত্যুর কয়েকঘন্টা আগেই তিনি লাইভ ভিডিও করেছিলেন সেখানে তিনি কেকে’কে চূড়ান্ত অপমান করেছিলেন। কেকেকেকে…হু ইজ কে ম্যান? আমরা কেকের থেকে অনেক ভালো গান গাই। আপনাদের কেন উত্তেজনা হয় না বলুন তো? বাঙালি হোন। তখন থেকেই ক্ষোভ জমছিল বাঙালিদের মনে কারণ কেকে হল ইমোশন।
এরপর কেকে’র মৃত্যুর পর রূপঙ্কর বাগচীকে জাস্ট তুলোধোনা করছে সকলে। চূড়ান্ত গালিগালাজ খাচ্ছেন তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায়। মিও আমোরে সংস্থার টাইটেল গানটি গেয়েছিলেন রূপঙ্কর। এখন তাকে সবাই প্যাটিস কাকু বলে ডাকছে। মিও আমোরে পেজের রেটিং কমছে তার জন্য। তাই বাধ্য হয়ে সংস্থাটি ঠিক করেছে রূপঙ্করের গানটি সরিয়ে নেবে।
এখন আমরা একটা ভিডিও পেয়েছি যেখানে দেখা যাচ্ছে শুধু মিও আমোরে নয়, প্যাটিস কাকু রূপঙ্কর বাগচী জিঙ্গল গান গেয়েছেন দ্য সুগার অ্যান্ড স্পাইসেরও। আজ থেকে তিন বছর আগে সেই জিঙ্গল গান গেয়েছিলেন এবং ভিডিওতে অভিনয়ও করেছিলেন। যেটা এখনো বিভিন্ন দোকানে দেখানো হয়। যা দেখে চক্ষুচড়কগাছ নেটিজেনদের। এবার তারা সুগার অ্যান্ড স্পাইসের বিরুদ্ধে ক্ষোভ দেখাচ্ছেন।