আমাদের বলিউড এবং টলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে এমন অনেক তারকারাই রয়েছেন যারা একটা সময় দুর্দান্ত সফল এবং জনপ্রিয় ছিলেন কিন্তু সময়ের কালস্রোতে বয়ে গিয়ে সেই জনপ্রিয়তা হারিয়ে গেছে। সেই তারকারাও হারিয়ে গেছেন ধীরে ধীরে। নিজে যেমন ব্রাত্য হয়ে গেছেন তেমন অভিনয় থেকে গুটিয়ে নিয়েছেন নিজেকে।
আজ এমন এক অভিনেত্রীর কথা বলব আপনাদের। যাঁরা পুরনো দিনের মানুষ তাঁরা এই নায়িকাকে চিনবেন। তিনি হলেন আরতি ভট্টাচার্য। আজকের এই বিশেষ প্রতিবেদনে আপনাদের সামনে তার জীবনের কিছু অজানা দিক এবং অভিনয় কেরিয়ার সম্পর্কে জানাবো। ৮ ই নভেম্বর ১৯৫১ সালে জামশেদপুরে জন্মগ্রহণ করেন আরতি। বরাবর ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। বিভিন্ন ড্রামা কম্পিটিশনে ফাস্ট প্রাইজ পেতে পেতে আচমকাই তাঁর মনে ইচ্ছে হলো অভিনয় করার।
অভিনেত্রী হওয়ার প্রবল ইচ্ছা নিয়ে মায়ের হাত ধরে পড়াশোনা শেষ না করেই গেলেন চুঁচুড়ায়। হিন্দি আর ইংরেজিতে তুখোড় হওয়ার কারণে বলিউডে কাজ পেলেন তাড়াতাড়ি। শেষ পর্যন্ত অনেক চেষ্টার পর বাংলা ছবিতে কাজের সুযোগ এলো। ১৯৭২ থেকে ১৯৮২ সাল এই ১০ বছর বাংলা চলচ্চিত্রে অভিনয় করলেন তিনি।
১৯৮২ সালে ভোজপুরি চলচ্চিত্রের নায়ক কুনাল সিংকে বিয়ে করে তিনি অভিনয় ছেড়ে দিয়ে লেখালেখির কাজ ধরলেন। তারপর থেকে পর্দা থেকে হারিয়ে গেলেন হঠাৎ করেই।
“আমার হাত দেখে কি মনে হচ্ছে, আমি কি কাপড় কাচার জন্যই জন্মেছি? ডু ইউ থিঙ্ক সো!”— ঐন্দ্রিলার দাম্ভিক মন্তব্যে সমাজ মাধ্যমে তোলপাড়! ‘কেন, কাপড় কাচা কি খারাপ জিনিস? বরং না পারাটাই লজ্জার!’ ‘এত অহংকার ভালো না, হঠাৎ পরিস্থিতি বদলে গেলে কি হবে জানেন?’— নেটপাড়ার কটাক্ষ!