বড় জা’কে টক্কর দিতে মিঠাই নিজের হাতে বানিয়ে ফেলল স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু গাজরের হালুয়া! জমজমাট পর্ব হচ্ছে মিঠাইতে

বিকাল বেলাটা একটুখানি ছাদে হেঁটে নিয়েই মানুষ সন্ধ্যা বেলায় বসে পড়ে টিভির সামনে। সন্ধ্যা থেকে শুরু হয় একের পর এক সিরিয়াল এবং মানুষ সেগুলো গোগ্রাসে গেলে। বাংলা বিনোদনের একটা অন্যতম রসদ হলো সিরিয়াল।কোন সিরিয়ালের বিষয়বস্তু মানুষের ভালো লাগে আবার কখনও কখনও কোন সিরিয়ালের বক্তব্য হয়ে ওঠে তাদের কাছে একঘেয়ে।

তবে জি বাংলার মিঠাই ধারাবাহিকটি কিন্তু নিজের প্রাসঙ্গিকতা ধরে রেখেছে। অন্যান্য সিরিয়ালের মত একঘেয়ে হয়ে যায়নি।সময়ের সঙ্গে সঙ্গে কনটেন্ট পাল্টে মিঠাই এখন স্বয়ংসম্পূর্ণা। তাই মানুষ মিঠাই কে তার প্রাপ্য ভালোবাসা দিয়েই আসছে।

বর্তমানে যারা আমরা মিঠাই দেখি তারা সকলেই জানি রাগের মাথায় চাকরি ছেড়ে দিয়ে তারপর মিঠাইয়ের কথাতে নিজেদের মিষ্টির ব্যবসায় যোগদান করেছে আমাদের উচ্ছে বাবু। আর সে এখন ব্র্যান্ড মার্কেটিং এবং সেলস দেখবে সিদ্ধেশ্বর মোদক গ্রুপের। তাই ঢুকেই সব অভিনব প্ল্যান করতে শুরু করে দিয়েছে সে। মিষ্টির দোকানের সমস্ত মানুষের একই ইউনিফর্ম আনার কথা ভেবেছে সে।

এর মাঝখানে তার মাথায় ভূত চেপেছে যে হেলদি হেঁশেল নামে একটি কম্পিটিশনে সে মিঠাইয়ের নাম দেওয়া করাবে। সেখানে মিঠাই কে বানাতে হবে ক্যালোরি কাউন্ট করে মিষ্টি। চিনি ছাড়া কিভাবে মিষ্টি বানানো যায় যা স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো হবে সেটাই দেখতে হবে মিঠাই কে।

অন্যদিকে তোর্সা এসে পড়েছে মিঠাইকে বাগড়া দিতে। সে বলেছে যে সে হেলদি কোন মিষ্টি বানিয়ে দেবে এবং সিদ্ধেশ্বর মোদক গ্রুপের হয়ে সেইই পার্টিসিপেট করবে। বস্তুত মিঠাইকে টেক্কা দেওয়ার জন্যই এত কিছু।

আর আজকের পর্বে দেখা যাবে যে মিঠাই একদম মিষ্টি ছাড়া সুস্বাদু গাজরের হালুয়া বানিয়ে ফেলবে। বড় জা’কে টেক্কা দিয়ে দেখিয়ে দেবে যে সে মিষ্টি বানানোর ক্ষেত্রে নিজেই শেষ কথা। এখন হেলদি হেঁশেল কম্পিটিশন সে জিততে পারে কিনা সেটাই দেখার।