ছত্রাকে করেছিলেন উদ্দাম যৌ’নতা! ‘ন’গ্ন দৃশ্যে প্রয়োজন পড়লে আবার ন’গ্ন হব, সাফ জানালেন পাওলি দাম!

১৯৯২ সালে তৈরি হয় ছবি ‘ড্যামেজ’। ব্রিটিশ পরিচালক লুই মাল একই শিরোনামের একটি উপন্যাস থেকে গল্পটি নেন। ন’গ্নতা, অ’ন্তরঙ্গতা, কা’মনা, শরী’রী স’ম্পর্ক— সব রয়েছে তাতে।

এই ধরনের সিনেমা অনেক আগে থেকেই দেখছেন অভিনেত্রী পাওলি দাম। তাই ‘ছত্রাক’-এ অভিনয় করার সময়ে সেই চরিত্রটি তিনি আর পাঁচটি চরিত্রের মতোই ফুটিয়ে তুলতে পেরেছিলেন। কিন্তু দর্শক? এত সহজ ছিল তাদের পক্ষে এটা মেনে নেওয়া?

এক বিশেষ সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে এই নিয়ে মুখ খুললেন পাওলি। অভিনয় জীবনের শুরুতেই ‘ছত্রাক’-এ এক বলিষ্ঠ চরিত্রে অভিনয় করেছেন নায়িকা।

ছবি কান চলচ্চিত্র উৎসব থেকে টরোন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে স্বীকৃত হলেও বাংলায় সেই ছবির যাত্রা সোজা ছিল না। ন’গ্নতা এবং শারী’রিক সম্পর্ককে ওভাবে ফুটিয়ে তোলার কারণে নানা নিন্দা এসেছিল নায়িকার প্রতি। অনেকেই হয়তো ভালবাসেন বিতর্ক। কিন্তু নায়িকা আবার এগুলো পছন্দ করেন না।

পাওলি জানালেন, ছোট থেকে পাশ্চাত্যের ছবি দেখার কারণে পর্দায় ন’গ্নতা দেখা বা দে‌খানো নিয়ে কোনও সমস্যা হয়নি তাঁর। বরং নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া পেয়ে অবাক হয়েছিলেন পাওলি। আসলে নায়িকা তখন একদম নতুন। তাই সমগ্র পরিস্থিতিটা স্পষ্ট ছিল না তাঁর কাছে। তবে তাঁর মতে তাঁর হারানোর কিছু নেই।

কারণ তিনি তো ভাবতেই পারেননি যে তিনি পেশায় একজন অভিনেত্রী হবেন।পরবর্তী কালে যদি ন’গ্ন দৃশ্যে আবারও অভিনয় করতে হয়, সেই চরিত্রটির জন্য নায়িকার মন, আত্মা এবং শরীর একই জায়গায় এসে মিললে তবে অবশ্যই করবেন।