জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘মিঠিঝোরা’ (Mithijhora)। টেলিভিশনের অন্যতম চর্চিত এই ধারাবাহিক এক মধ্যবিত্ত পরিবারের গল্প বলে। আর সেই পরিবারের দুই বোন রাই ও নীলু। একজন নিজের ভালোবাসাকে তুলে দিয়েছে বোনের হাতে। আর অপরজন দিদির সংসার ভাঙতে তৎপর। রাইয়ের বিয়ের পরের দিন তাঁর বাড়িতে এডিট করা ছবি পাঠিয়ে সংসারের ভিত নড়বড়ে করে দেয় নীলু।
আবার রাইয়ের ক্ষতি করতে চাইছে নীলু?
প্রথম থেকে রাই এবং অনির্বাণের সম্পর্ক বেশ মাখোমাখো রোমাঞ্চে ভরপুর ছিল। কিন্তু বিয়ের পরেই যেন বদলে গেল সমীকরণ। শৌর্য্যকে নিয়ে মনে সন্দেহ ছিল অনির্বাণের। আর সেই সন্দেহ বেরিয়ে এলো বৌভাতের রাতে। শৌর্য্য-রাইয়ের ঘনিষ্ঠ ছবি দেখে নব বিবাহিত স্ত্রীকে যা নয় তাই শোনাতে এতোটুকু দ্বিধাবোধ করেনি অনির্বাণ।
এরপর থেকে দুজনের সম্পর্কে তিক্ততা বাড়ে। নিজের সংসারকে ‘তাসের ঘরের’ সঙ্গে তুলনা করতে থাকে রাই। শৌর্য্য তথ্য প্রমাণ সহকারে নীলুর জারিজুরি ফাঁস করে দেয়। আর তখন চোখ খোলে অনির্বাণের। রাইকে ফিরিয়ে আনতে দিন-রাত এক করে দেয়। অবশেষে ফিরে আসে রাই। অন্যদিকে, নীলুকে ডিভোর্স দিতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে শৌর্য্য।
কিন্তু এবার রাইয়ের শরীরে বাসা বেঁধেছে কঠিন রোগ। ডাক্তারের কাছে চেকআপ করাতে গেলে সামনে আসে চমকে দেওয়ার মতো তথ্য! রাই নাকি মা হতে চলেছে। এদিকে অনির্বাণের সঙ্গে কোনো শারীরিক সম্পর্ক নেই রাইয়ের। আবার নতুন করে রাইকে ভুল বুঝতে থাকে অনির্বাণ। শুধু তাই নয়, একাধিক নোংরা ও কটূক্তি কর কথাবার্তা বলে রাইকে বিঁধতে থাকে সে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, রাইকে পুনরায়ে বিপদের মুখে ঠেলে দিল কে? এবারেও কি হাত রয়েছে নীলুর?
আরও পড়ুন: টেনে দুটো চড় মারা উচিত ছিল! অতি ন্যাকা বাচ্চা, আর প্রশ্রয় দেওয়া বাবা-মা গুলো বিপদ ডেকে আনে! সোশ্যাল মিডিয়ায় ট্রোল্ড সোনা-সূর্য
দর্শকরা বলছেন, সব থেকে বেহাইয়া ভিলেন নীলু। অন্যান্য সিরিয়ালে ভিলেন রা নায়ক কে পাওয়ার জন্য শয়তানি করে।আর এই নির্লজ্জ তো খাওয়ার জন্য, টাকার জন্য ছ্যাচড়ামি টাই না করছে।এর ফ্যানদের লজ্জা থাকলে এখনও কীভাবে রাই কেই নির্লজ্জ বলে বুঝিনা।যেমন নির্লজ্জ নিলু চরিত্র।তেমন তার ফ্যানরা।