‘আসল বন্ধু অন্য বন্ধুর ঘর ভাঙে না’, সায়ককে কোলে নিয়ে বললেন সৌমিতৃষা!’নিশ্চয়ই দিদিয়াকে বলল’, ভাবতে বসেছে সিড ভক্তরা, আছে একটা সুখবরও

জি বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠাই। দেড় বছর হয়ে গেল এখনো প্রথম পাঁচ থেকে মিঠাইকে কেউ সরাতে পারেনি। কত সিরিয়াল এল আর গেল মিঠাই কিন্তু ঠিক নিজের জায়গা ধরে রেখেছে। প্রায় প্রত্যেক অভিনেতাই চায় মিঠাইতে একবার হলেও অভিনয় করতে।

তবে কিছুদিন ধরে মিঠাই নিয়ে চলছে আলোচনা,সেটা একদম সিরিয়াল বহির্ভূত হিসাবে।‌দিদিয়া,সিডের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছে সৌমির। অফস্ক্রিন সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। যার প্রভাব পড়ছিল পারফরম্যান্সে। দিদিয়াকে আনফলো করেছিল সৌমি, নন্দাও মিঠাইকে আর ফলো করত না। তবে সিড নন্দার সম্পর্কে শুরু হয়েছিল গুঞ্জন। তারা প্রেম করছেন এই খবর চাউর হয়ে গেছে বাজারে। সিড রিজেক্ট করেছে মিঠাইকে। এর মধ্যেই স্ট্যাটাস দিয়ে আরো জলঘোলা করে দিয়েছিল আদৃত।

তবে আজ সকালে বোমা ফাটাল মিঠাই। সায়ক চক্রবর্তী মিঠাইয়ের খুব ভালো বন্ধু মানে বেস্ট ফ্রেন্ড যাকে বলে। সৌমির আজ সকালেই প্রোফাইল ভেরিফায়েড হয়েছে, পেয়েছে ব্লু টিক। সায়ক মিঠাইয়ের কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে রয়েছে আর ক্যাপশন লিখেছে, কিছু বন্ধু ভাগ্য করেই পাওয়া যায়! বন্ধুর চোখের জল দেখলে কোনোকিছু বিবেচনা না করেই নিজের “ইমেজ” ভুলে হয়তো অপ্রস্তুত কিছু করে ফেলে,যারা বিনাস্বার্থে বন্ধুর ভালোর জন্যে সব করে দিতে পারে ,যারা বেইমানি করেনা বিশ্বাসঘাতকতা করেনা, বন্ধুর ” ঘর ” ভাঙে না,বন্ধুর অনুপস্থিতিতেও বন্ধুকে নিয়ে সুখ্যাতি করে।

ব্যস,এতেই আগুনে পড়েছে ঘি। কে বেইমানি করল মিঠাইয়ের সাথে? কার ঘর কে ভেঙেছে? এই নিয়ে সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে তর্কাতর্কি। কেউ বলছে সিডকে বলল, আবার কেউ বলছে নন্দাকে বলল। খেলা ভালোই জমেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আবার অনেকের মতে, তিনি পল্লবী দে’কে মনে করে কথাটা বলেছেন। তবে এটা যে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত লেখা সেটা নিয়ে কারোর সন্দেহ নেই।