বর্তমানে পশুদের প্রতি ভালোবাসা আরো বেশি প্রচার পাচ্ছে বিভিন্ন সংগঠনগুলির মাধ্যমে। এছাড়াও এমন বহু মানুষ রয়েছে যারা পশু পাখিদের ভালোবাসার নানা নিদর্শন স্থাপন করে জনপ্রিয় হয়েছে। এর মধ্যে এই দম্পতি অন্যতম।

উত্তর প্রদেশের দম্পতি সাবিস্তা এবং ব্রিজিশ সন্তানহারা। তাই তারা দত্তক নেয় একটি বাঁদরকে। সন্তানস্নেহে লালন-পালন করে চুনমুনকে। এই বাঁদরটিকে তারা একটি মাদারের কাছ থেকে কিনে নেয়। এমনকি তাদের ধারণা চুনমুন তাদের জীবনে আসার পরে তাদের আর্থিক উন্নতিও হয়েছে। এরপর একদিন তারা তাদের সমস্ত সম্পত্তিও এই বাঁদরের নামে করে দেয়। মানুষ একে পাগলামি বললেও তাদের কাছে এটি ভালোবাসা।


চুনমুনের বিয়ে দেওয়া হয় বিত্তি নামক একটি বাঁদরের সাথে। এরপরেই এই দম্পতি তাদের সন্তানের নামে একটি ট্রাস্ট গঠন করে পশুসেবা চালাতে থাকে। চুনমুনের মৃত্যুর পর তারা লালসা নামক এক বাঁদরকে নিয়ে আসে যাতে বিত্তি ভালো থাকে। কিন্তু বিত্তিও মারা যায়। এখন বেঁচে রয়েছে লালসা। চুনমুনের মৃত্যুর পর তার নামে একটি মন্দির স্থাপন করে ওই দম্পতি। মন্দিরের আরাধ্য দেবতা রাম-সীতা হলেও রয়েছে চুনমুনের মূর্তিও। বাঁদরটির মৃত্যুর পর দম্পতি তাদের সম্পত্তি একটি ট্রাস্টকে জমা দিয়েছে যা পশু সেবায় নিয়োজিত হয়। এভাবে পশুদের প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসার দৃষ্টান্ত করে তুলেছে ওই দম্পতি।






“বাইরে ভালো মানুষের মুখোশ…কিন্তু ভিতরে ও মানুষ নয়, দা’নব একটা!” “মানসিক নির্যা’তন থেকে বাঁচতে, হাত জোড় করে ছেড়ে দিতে ভি’ক্ষা চাই!”— বিস্ফো’রক অভিযোগে সরব অভিনেতা সুরজিৎ সেনের স্ত্রী রীত মণ্ডল! উঠল নোং’রা মানসিকতার অভিযোগ, প্রকাশ্যে আনলেন চাঞ্চল্যকর তথ্য!