বর্তমানে বলিউডে একটাই ট্রেন্ড চলছে। তাহল বয়কট ট্রেন্ড। অভিনেতা অভিনেত্রী জামার রং, গান, স্টোরি, বোল্ড সিন কিছুই পছন্দ না হলে সবার আগে বয়কটের ডাক। এ বয়কটের ডাক আদৌ সিনেমাকে ফ্লপ করায় নাকি সুপার ডুপার হিট করায় তার রহস্য কেউই ভেদ করতে পারেনি। সম্প্রতি শাহরুখ খান ও দীপিকা পাড়ুকোন অভিনীত পাঠান সিনেমাটিও বয়কটের ডাক পেয়েছে। কারণ হিসেবে উঠে আসছে সিনেমায় ব্যবহৃত দীপিকা পাড়ুকোনের জামার রং ও কিছু বোল্ড সিন। কিন্তু এসব যে নেহাতই অজুহাত মাত্র তা বলিউডের ইতিহাসে রয়েছে। কারণ একাধিক বোল্ড এবং সময়ের থেকে এগিয়ে থাকা সিনেমা বলিউড পর্দায় প্রদর্শন করেছে এবং বয়কটের ডাকটুকু পায়নি। এরকমই পাঁচটা সিনেমার লিস্ট পাঠকের কাছে তুলে ধরা হলো-
আশিক বানায়া আপনে – বলিউডের কিসিং লিজেন্ড ইমরান হাসমির একের পর এক ছবি বোল্ড সিনের জন্যই বিখ্যাত। ‘আশিক বানায়া আপনে ‘ সেই তালিকায় একদম টপেই রয়েছে।
জুলি – নেহা ধুপিয়া ও সঞ্জয় কাপুর অভিনীত ‘ জুলি’ তৎকালীন সমাজে গুরুত্বপূর্ণ সামাজিক বার্তা দিয়েছিল। এখানে জুলি নামে এক যৌ’নকর্মীর সঙ্গে এক বড়লোক ব্যবসায়ীর প্রেম কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে। স্বাভাবিকভাবে সিনেমাটিতে বোল্ড সিন রয়েছে।
সিনস – ফাদার উইলিয়াম এবং রোজমেরির কাহিনী তুলে ধরা হয়েছে ‘ সিনস’ ছবির মাধ্যমে। এই ছবিটিও প্রিয় বোল্ড দৃশ্যে ভরপুর।
বি.এ পাস – অজয় বেল পরিচালিত ‘বি.এ পাস ‘ সিনেমাটিও সামাজিক অর্থডক্স ভাবনাচিন্তাকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করে। ছবিতে সফট প’র্ন দেখানো হয়।
গার্লফ্রেন্ড – ২০০৪ সালে সমপ্রেমের মতো সিনেমা তুলে ধরার সাহস বলিউড সেই সময় দেখিয়েছিল ‘ গার্লফ্রেন্ড ‘ ছবির মাধ্যমে। সিনেমা ইশা কবিতার আশিস চৌধুরী অমৃতা অরুনার মত নামকরা তারকারা অভিনয় করেছিলেন।