স্টার জলসার অনুরাগের ছোঁয়া এই মুহূর্তে শুধু টিআরপিতে নয় দর্শকদের বিচারের জনপ্রিয় তাতেও সবার সেরা হয়ে উঠেছে। মিশকা একের পর এক প্ল্যান করে চলেছে আর এবার তো দীপা আর সূর্যকে পার্মানেন্টলি একে অপরের থেকে আলাদা করার জন্য সূর্যর স্পা র্ম নিজের শরীরে প্রবেশ করিয়ে সূর্য সন্তানের মা হতে চলেছে সে।
এটা জানার পরে সেনগুপ্ত বাড়িতে তাণ্ডব শুরু হয়ে যায় কিন্তু দীপা নিজের বিশ্বাসে অবিচল থাকে। দীপা এবার প্রতিজ্ঞা করেছে দেবীপক্ষের আগেই সে নিজের স্বামীকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনবে। মিশকার যে খুন হয়নি তার প্রমাণ *মিশকার ছদ্মবেশ।
মিশকার ছদ্মবেশ
তবে দেখা যায় যে এবার মাস্টার প্ল্যান করেছে মিশকা এবং এক ঠাকুমার ছদ্মবেশে সে পুলিশ এবং দীপা সকলের সামনে দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। দীপা তাকে চিনতে পারলেও পুলিশ বুঝতে পারছে না। দীপা পুলিশকে চোখে আঙ্গুল দিয়ে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলেও পুলিশ উল্টে তাকেই সন্দেহ করছে কারণ তার স্বামীকে উপযুক্ত প্রমাণের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয়েছে। একজন পুলিশকে মিশকা হাত করে নিয়েছে এবং তাকে ব্ল্যাকমেল করে নিজের সমস্ত কাজ করিয়ে নিচ্ছে।
আজকের পর্ব
আজকের পর্বে শুরুতে দেখা যায় দীপার সৎ মা রত্না এসেছে দীপার কাছে ক্ষমা চাইতে। সে নিজের ভুল বুঝতে পেরেছে তবে খুব দেরি হয়ে গেছে। যে সময়টায় দীপা শুধু মা আর বাবাকে একসাথে কাছে পেতে চেয়েছে সেই সময়টাই তারা সৎ মা তাকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে এবং তার ক্ষতি চেয়েছে। এবার যখন দীপার সৎ মা তার ভুল বুঝতে পেরে মেয়েকে কাছে টানতে চাইছে তখন মেয়ে এমন এক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে যে তার অন্য কিছু ভাবার অবস্থা নেই। তবে এবার রত্না সিদ্ধান্ত নিয়েছে এতদিন যে মন্দিরে গিয়ে তার মেয়ে দীপা সবার ভালো চেয়েছে সেই মন্দিরে সে একবার গিয়ে প্রার্থনা করে শেষ চেষ্টা করবে সূর্য এবং দীপাকে এক করার। আর তখনই স্বাধিকার উপর মিশকার দেখা পায় কিন্তু সে মিশকাকে চিনতে পারেনি। মিশকাতকে এক পুজো করতে বলে যাতে তার সমস্ত সমস্যা মিটে যায়। তার জন্য পাঠাতে হবে দীপাকে।
এদিকে দেখা যায় যে আবার দীপা গেছে মিশকার বাড়ি। সেখানে গিয়ে রক্ত দেখে তার মনে পড়ে যায়, সে যখন থানায় সূর্যকে জিজ্ঞাসা করেছিল সে রক্ত দেখেছিল কিনা তখন সূর্য না বলেছিল তাহলে এখন রক্ত এলো কোথা থেকে? সঙ্গে তবলা নেমেছে এই রহস্যের সমাধান করতে। এদিকে মিশকা এটা আন্দাজ করতে পেরে বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়ে দেয় একজনকে দিয়ে ফোন করিয়ে।