পুজো শেষ, মেকআপ করে করে স্কিনও শেষ! ট্যান তুলে গ্ল্যামার আনতে লাস্ট মিনিট সাজেশান! ১০০% রেজাল্ট

ত্বকের প্রয়োজন নিত্য পরিচর্যার।‌ দাগহীন, উজ্জ্বল, সুস্থ, সুন্দর ও পরিষ্কার, ঝকঝকে ত্বক কে না চায়। আর গ্রীষ্মের শেষে বর্ষার আগমনের সময়ে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব আরও বেশি অস্বস্তির কারণ হয়ে ওঠে। সেই সঙ্গে আবার আসছে শীত। ইতিমধ্যেই শুষ্ক হতে শুরু করেছে ত্বক কিন্তু ব্যস্ত জীবনে কোথায় সময় মেলে ত্বকের পরিচর্যার?

বাইরের রোদ, জল, দূষণে ত্বক ঔজ্জ্বল্য হারায়। চলুন দেখে নেওয়া যাক ঘরোয়া উপায়ে ত্বক পরিচর্যার পাঁচটি উপাদান।‌ যার ফলে আপনার ত্বক ফিরে পাবে সেই পুরোনো ঔজ্জ্বল্য। এই যেমন ত্বকের যত্নে অপরিহার্য কলার খোসা।‌

এই যেমন ত্বকের কালো দাগছোপ দূর করতে কলার খোসা অপরিহার্য। ত্বকের পুড়ে কালো জায়গায় শুধু কলার খোসা ভালো করে ঘষুন। ৫-৬ দিন এইরকম করলে আপনি দারুন ফল পাবেন। শরীরের যেকোনও কালো, ছোপযুক্ত জায়গায় কলার খোসার উপরে বেশ কিছুটা চিনি দিয়ে ভালো করে ত্বকের সেই জায়গায় ঘষে ঘষে লাগাতে পারেন, তাহলে দেখবেন আপনার ত্বক পরিষ্কার, নরম, দাগ মুক্ত হয়ে গেছে।

এছাড়াও শরীরের কালো ছোপযুক্ত জায়গায় কলার খোসার উপর মধু দিয়ে সেই জায়গা ভালো করে ঘষলে দাগ উঠে যায়, ত্বক নরম হয়, সেইসঙ্গে উজ্জ্বল্য হয় চোখে পড়ার মতো। এছাড়াও ত্বকের কালো জায়গার উপরে কলার খোসা, বেসন এবং দুধের পেস্ট করে লাগালেও দারুন উপকার হয়। সপ্তাহে মাত্র দুদিন লাগালেই দেখবেন ত্বক হয়ে উঠবেন নিদাগ, চকচকে। ভাল করে লাগিয়ে আধ ঘন্টা রেখে ঠাণ্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।

আরও পড়ুনঃ জনপ্রিয় এই প্রযোজনা সংস্থার আসন্ন ধারাবাহিক পিছিয়ে দিল স্টার জলসা! কিন্তু কেন?

পুজোর আগে পরিচর্যা যেমন দরকার তেমন পুজো শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও ত্বকের যত্ন নিতে হবে। ত্বকের কালো ছোপ দূর করতে কলার খোসা, টমেটোর রস, পাতিলেবুর রস, টক দই, আলুর রস, খুব ভালো করেই মিক্সিতে পেস্ট করে নিতে হবে এরপর ওই মিশ্রণটি শরীরের কালো দাগ যুক্ত স্থানে এক ঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। এইভাবে ছয় সাতদিন করলেই দারুণ ফল পাবেন। পুজোর পরেও নিজের যত্নে খামতি রাখবেন না কারণ সামনে আছে লক্ষ্মীপুজো আর কালীপুজো।

You cannot copy content of this page