বাবা মারা যাওয়ার পর তিন মেয়ের জীবনে নেমে আসে অন্ধকার। আশ্রয়হীন হয়ে তিন বোন কীভাবে জীবনযুদ্ধে লড়ে এগিয়ে চলছে এই নিয়ে গল্প জি বাংলার (Zee Bangla) হিট মেগা ‘মিঠিঝোরা’ (Mithijhora)। গল্প অনুযায়ী, রাই ও শৌর্য্য ভালোবেসে একে অপরকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।
কিন্তু বিয়ের রাতে ঘটে যায় বিপর্যয়। রাইপূর্ণা ও শৌর্য্যর বিয়ের দিন হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয় রাইয়ের বাবা। মারা যান তিনি। রাইয়ের বাবাই ছিলেন পরিবারের একমাত্র সদস্য যিনি উপার্জন করতেন। তার মৃত্যুতে রাতারাতি পথে বসে গোটা পরিবার।
পরিবারের হাল ধরতে নিজের ভালোবাসার মানুষকে বোনের হাতে তুলে দেয় রাই। মেজবোন নীলুর সঙ্গে বিয়ে হয় শৌর্য্যর। তবে মন থেকে নীলুকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে পারেনি শৌর্য্য। কিন্তু রাই শৌর্য্যকে ভুলে অফিসের বস অনির্বাণের সঙ্গে প্রেম করেছে। প্রেম থেকে শুরু করে সম্পর্ক বিয়ে অবধি গড়িয়েছে।
মিঠিঝোরার রাইপূর্ণার চরিত্র নিয়ে নানা মুনির নানা মত
শৌর্য্যর সঙ্গে অন্যায় করে তাকে এত তাড়াতাড়ি ভুলে অনির্বাণের প্রেমে পড়ে গেল কী করে রাই? দর্শকরা রাইয়ের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। সমাজমাধ্যমে একজন লিখেছেন, ‘শৌর্য্যর জন্য কি বিন্দুমাত্র খারাপ লাগা নেই রাইয়ের, এভাবে শৌর্য্যর জীবনটা শেষ করে দিল।’
আরও পড়ুন: জি বাংলার পর্দায় ইতিহাস তৈরি করল মিঠিঝোরা! জনপ্রিয়তায় মিঠাইকেও টেক্কা দিল তিন বোনের গল্প
অন্য এক নেটিজেন লিখেছেন,’শৌর্য্যকে হাতের পুতুল মনে করে রাই। শৌর্যকে ছেড়ে নিজে একজনের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পরেছে। আহা কি চরিত্র।’ কারোর মতে আবার, ‘শৌর্য্যকে হাতের পুতুল মনে করে রাই। শৌর্যকে ছেড়ে নিজে একজনের সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পরেছে। আহা কি চরিত্র।’