জীবন দিল দ্বিতীয় সুযোগ, আদৃতের সঙ্গে জীবন শুরু করতে নদীয়া যাচ্ছে শুভ। আজকের স্টার জলসার শুভলক্ষী ধারাবাহিকে দেখা যাবে, শুভ অঝোরে কাঁদছে কারণ সে কিছুতেই মেনে নিতে পারছি না যে আদৃতকে তাঁকে ভুলে যেতে হবে। এই সময় শুভ তার বিয়েই বেনারসী বার করে পুরনো সব স্মৃতিচারণা করছে।
অন্যদিকে আবার আয়ানকে নিয়ে মোহনা শুভর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে। কিন্তু হঠাৎই আয়ানের শ্বশুরবাড়ির সামনে এসে শরীর খারাপ করে যায়। এমন সময় উপর থেকে আদৃতকে দৌড়ে নিচে নেমে আসে। যদি শুভ দরজা খুলেই দেখে যে আদৃত নেই কারণ আয়ান অসুস্থ হওয়ায় মোহনা থেকে গাড়িতে তুলে নিয়ে চলে যায়।
এদিকে, আকাশ বেজায় রেগে গেছে মোহনা শুভদের বাড়িতে গেছে বলে। মোহনার কথা শুনে আকাশের মা সুনন্দা মোহনাকে ফোন করে এবং জিজ্ঞাসা করে তারা কোথায় রয়েছে? মোহনা বলে শুভদের বাড়ি যাওয়ার সময় হঠাৎ আয়াত অসুস্থ হয়ে পরে বলি সে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাচ্ছে।
অন্যদিকে সেবন্তি বলে, ‘আমি জানি তোর কষ্ট হচ্ছে। খুব স্বাভাবিক ব্যাপার কিন্তু তুই এই কষ্টটাকে একদিন কাটিয়ে উঠতে পারবি’ এই বলেই বোঝায় শুভকে। নানান রকমের চিন্তা করতে থাকে শুভ আর এর মধ্যে চলে আসে আকাশ বাবু। আকাশ বাড়ীতে আশায় তাকে জিজ্ঞাসা করে সব ঠিক আছে তো? আকাশ বলে হ্যাঁ সব ঠিক আছে সেই শুধু এসেছে শুভকে জিজ্ঞাসা করতে বিয়ের ব্যাপারে।
আরও পড়ুনঃ লাইমলাইটে থাকতে স্বামীকে ডিভোর্সের নোংরা প্র্যাঙ্ক সুদীপ পত্নীর! ‘জীবনে সত্যি এই দিন আসলে তবে বুঝবেন’, চরম কটাক্ষ নেট পাড়ার
এরপর আকাশ সোজাসুজি শুভকে জিজ্ঞাসা করে সে আদতে এই বিয়েটা করতে চায় কিনা? শুভ বলেই শুধুমাত্র কেশব এবং বাড়ির সবার জন্য সে এই বিয়েটা করতে চায়। কিন্তু বিয়ের আগেই শুভ তাকে কয়েকটা কথা পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিতে চাই যে সে কখনোই তার স্বামীকে ভুলতে পারবে না। এইসব শুনে শুভর কথাকে সম্মান জানায় আকাশ। এই সময় আদৃতের দাদু ও ঠাম্মি বলে যে তারা নদীয়াতে গিয়ে শুভর বিয়ে দিতে চায়। তাই, আকাশদেরও যেতে হবে নদীয়া। এদিকে আয়ানের সঙ্গে ডাক্তার কথাগুলো বুঝতে পারি তার অনেক পুরনো স্মৃতি রয়েছে গ্রামের বাড়ির সঙ্গে। তাই কোনো না কোনোভাবে আদৃতও পৌঁছে যাচ্ছে নদীয়া।