দু’মুখো উদ্যালোককে সহ্য হচ্ছেনা দর্শকদের! বসুবাড়ি ছেড়ে বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিল কোজাগরী! স্যালুট নেটিজেনদের

লক্ষ্মী কাকিমা সুপারস্টারের পর ফের স্টার জলসার (Star Jalsha) জল থইথই ভালোবাসা (Jol Thoi Thoi Bhalobasa) ধারাবাহিকের হাত ধরে ছোট পর্দায় ফিরেছেন অপরাজিতা আঢ্য (Aparajita Adhya)। এই ধারাবাহিকে তিনি এক মাঝ বয়সী মহিলা। যিনি প্রাণ খুলে বাঁচতে পছন্দ করেন। সবাইকে বেঁধে বেঁধে রাখতে পছন্দ করেন। এই ধারাবাহিকে তাঁর চরিত্রের নাম কোজাগরী।

সম্প্রতি কোজাগরীর হেঁশেল জিতেছে সেরার সেরা শিরোপা। শ্বশুরবাড়ির সকলের মুখ ঝামটা কটাক্ষ উপেক্ষা করে নিজের ব্যবসাকে এক নম্বরে নিয়ে গিয়েছেন তিনি। কোজাগরীর এই সাফল্যে খুশি ধারাবাহিকের দর্শকরাও। কোজাগরীর জয়জয়কার সর্বত্র। তবে কোজাগরীর জীবনের বড় অ্যাচিভমেন্ট নিয়ে নানা মত পোষণ করছেন দর্শকরা।

জল থই থই ভালোবাসা ধারাবাহিকের প্লট নিয়ে কী বলছেন নেট নাগরিকরা?

এক ধারাবাহিকপ্রেমীর মতে, ‘অবশেষে কোজাগরী একটা সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে…এবার সত্যিই ওর বসু বাড়ি ছাড়া উচিত। দু-মুখো উদ্দ্যালোক বসুকে দেখে আমার নিজেরই লজ্জা করছে…এক মুখে ময়ূরাক্ষীর কাছে ‘শান্তি’ খুঁজতে যাচ্ছে, আর আরেক মুখে ওর আর ময়ূরাক্ষী সম্পর্কে কোজাগরী কতটা জানে সেটা বাজিয়ে দেখছে। একজন নীতিবান মানুষকে এমন নীতিবিরুদ্ধ কাজ করতে দেখলে সত্যিই খারাপ লাগে…।’

অন্য এক নেট নাগরিক লিখছেন,’মাঝখান দিয়ে এই উদ্দ্যালোক বসুর কারণে একটু হলেও কোজাগরীর কাছে ময়ূরাক্ষী আর খিলখিল ছোট হয়েছে। অথচ ওরা কিন্তু খারাপ মানুষ নয়। আমি খিলখিলের উপস্থিতি ভীষণ উপভোগ করি। যে কজন মানুষ কোজাগরীকে মন থেকে ভালোবাসে তাদের মধ্যে খিলখিল অন্যতম। ওকে আমি সত্যিই কোজাগরীর সঙ্গে দেখতে চাই…।’

আরও পড়ুন: অদ্ভুত মহিলা বটে! সবার‌ই চক্ষুশূল দীপা! স্বার্থে ঘা লাগতেই দীপার কাজে ব্যাঘাত ঘটালো নার্স! কী করে পাগলা সূর্যকে ঠিক করবে সে?

অন্য এক নেটিজেন লিখছেন,’লীনা পিসি গল্পটা এতো স্লো কেন টানছে বুঝতে পারছি না! আরেকটু ফাস্ট করা দরকার…সেই কবে থেকে বিয়ে শুরু হয়েছে, এখনও টিনটিনের গায়ে হলুদটাও দিতে পারলো না!’

 

Back to top button