এখন যে বাংলা ধারাবাহিকের প্রতি বাঙালি দর্শকদের দারুণ রকম আকর্ষণবোধ সেই ধারাবাহিকের নাম কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kachhe Koi Moner Kotha) । এই মুহূর্তে বাঙালি দর্শকরা এই ধারাবাহিকে মজেছেন। আর গল্প আকর্ষণীয় হলে তা অবশ্যই দেখবেন দর্শকরা।
বলাই বাহুল্য, এই মুহূর্তে জি বাংলার পর্দায় চলা এই ধারাবাহিকের গল্প তুমুল আকর্ষণ করেছে বাঙালিকে। তবে বলাই বাহুল্য, গল্পের একঘেয়েমির কারণে এক শ্রেণীর দর্শক এই ধারাবাহিক থেকে মুখ ফিরিয়েছেন। আর তাই টিআরপি তালিকার লড়াইয়ে বেশ পিছিয়ে পড়েছে এই ধারাবাহিকটি। আসলে জমজমাট প্লট, অভিনেতা-অভিনেত্রীদের তুখোড় অভিনয়ে এই ধারাবাহিকটি এই মুহূর্তে দর্শকদের সদাই মনোরঞ্জন করে চলেছে।
নামজাদা সব অভিনেতা অভিনেত্রীদের ভিড় এই ধারাবাহিকে। উৎকৃষ্ট অভিনয় এই ধারাবাহিকের অন্যতম শক্তি। আর সেই কারণেই ধারাবাহিকের এই নিদারুন সাফল্য। আর তাই বলাই যায় টিআরপিতে পিছিয়ে পড়লেও কিন্তু দারুণভাবে দর্শকদের মনোরঞ্জন কোনও রকম ঘাটতি রাখেনি।
স্বামী পরাগকে ডিভোর্স দিয়ে শতদ্রুর হাত ধরবে ভেবেছিল শিমুল। কিন্তু সেই গুড়ে বালি। শতদ্রুর মা শিমুল আর শতদ্রুর সম্পর্ককে মেনে নিচ্ছেন না। উঠতে বসতে শিমুলকে অপমান করে যাচ্ছেন। কিছুদিন আগে টাকা দিয়ে শিমুলকে শতদ্রুর জীবন থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছিলেন তিনি।
আর এবার শিমুলের চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শতদ্রুর মা। ধারাবাহিকের আগামী পর্বে দেখা যাবে, সকালবেলা নিজেদের কাজ করছিল শিমুল আর মধুবালা। হঠাৎই সেখানে এসে হাজির হয় শতদ্রুর মা। আগের দিন শিমুলকে তিনি যেভাবে অপমান করেছিলেন আজ তার দ্বিগুণ অপমান করেন তিনি।
বাড়ি বয়ে এসে তিনি বলতে থাকেন শিমুলের স্বভাব চরিত্র নাকি খারাপ। স্বামী থাকতেও শিমুল বাইরে নষ্টামি করে বেড়াচ্ছে। চরিত্রহীন মেয়ে একটা। আর প্রিয় শিমুলের ব্যাপারে এসব শুনে আর শান্ত থাকতে পারেনি মধুবালা। তিনি চিৎকার করে ওঠেন। শুধু তাই নয় কাকিমা পুতুল তুতুল সবাই শিমুলের হয়ে মুখ খুলে শতদ্রুর মাকে অপমানের যোগ্য জবাব দেয়।