ব’সের সঙ্গে রাইয়ের অবৈ’ধ সম্পর্কের নোং’রা ইঙ্গিত নীলুর! এক চ’ড়ে বোনকে ঠান্ডা করে দিল রাই!

শুরু থেকেই ‘মিঠিঝোরা’ (Mithijhora) নিয়ে দর্শকদের উ’ন্মা’দনা ছিল তুঙ্গে। জি বাংলার (Zee Bangla) চর্চিত এই ধারাবাহিকের মূল আকর্ষণ আরাত্রিকা মাইতি (Aratrika Maity) আর দেবাদৃতা বসু (Debadrita Basu)। দুজনেই কিন্তু ধারাবাহিকের দুনিয়ার নামজাদা নায়িকা। তিন বোনের গল্প নিয়ে এগিয়ে চলেছে এই ধারাবাহিক। রাই, নীলু আর স্রোত। তাঁদের এক দাদাও রয়েছে। তবে কোনও এক আ’ঘা’তে সে এখন প’ঙ্গু। হু’ইল’চেয়া’রই তাঁর সর্বক্ষণের সঙ্গী।

ধারাবাহিকের গল্পে দর্শক দেখেছে, রাইয়ের বিয়ের দিন তাদের বাবার আচমকা হা’র্ট অ্যা’টা’ক হয়। সেদিনই শেষ নিঃ’শ্বা’স ত্যা’গ করেন তিনি। পরিবারের একমাত্র রোজগেরে মানুষ ছিলেন তাদের বাবা। রাতারাতি প’থে ব’সে গোটা একটা পরিবার। সেকথা ভেবে নিজের ভালোবাসার মানুষকে মেজ বোনের হাতে তুলে দেয় রাই। বিয়ের পিঁড়ি থেকে উঠে বোনকে সাজিয়ে তোলে কনের বেশে। আর নিজে কাঁধে তুলে নেয় গোটা পরিবারের দায়িত্ব।

যদিও প্রথমে পেটের দায় বোনের শ্বশুরবাড়িতে অসু’স্থ শ্বশুরকে দেখাশোনার কাজে লেগেছিল রাই। তখনই নীলুর সঙ্গে শুরু হয় মনো’মা’লি’ন্য। কারণ বিয়ের আগে শৌর্য্য মনে প্রা’ণে ভালোবাসত রাইকে। এখন চব্বিশ ঘণ্টা রাইকে চোখের সামনে দেখতে পেলে আদৌও কী স্বাভাবিক হবে শৌর্য্য আর নীলুর সম্পর্ক?

বোনের অস্ব’স্তি’র কথা বুঝতে পেরে সেখান থেকে সরে আসে রাই। শুরু হয় তার জীবনের আরও কঠিন লড়াই। শুরু হয় চাকরির খোঁজ, ইন্টারভিউ। কিন্তু একের পর এক জায়গায় প্রত্যা’খ্যা’ত হতে থাকে রাইয়ের দরখাস্ত। অবশেষে অনির্বানের অফিসে একটা কাজ জোগাড় করে রাই। শুরুটা তি’ক্ত’তা ভরা হলেও, রাইয়ের সহচর্য ভাল লাগতে শুরু করে অনির্বানের।

আরো পড়ুন: খেয়ালিকে বিয়েতে মত ছিল না অরিন্দমের মায়ের! নিজের মায়ের দ্বিতীয় বিয়ে দেখতে চায়নি ছেলে আদিত্য! বিয়ের স্মৃতি নিয়ে অকপট অরিন্দম ও খেয়ালি

এক রবিবার অফিস ছুটির দিনে রাইকে অনির্বাণের বাড়িতে আসার অনুরোধ করে সে। রাই তার বাড়ি’তে গিয়ে রান্না করবে। রাই আসবে বলে ভীষণ উৎসুক অনির্বাণ। কিন্তু এদিন বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় রাইকে। ছুটির দিন কোথায় যাচ্ছে সে? প্রশ্নের উত্তর দেয় নীলু। ব্যাঁ’কা সুরে বলে ওঠে, ‘কোথায় আর যাবে! ওর বয়’ফ্রে’ন্ডের বাড়ি যাচ্ছে…’ বোনকে কি উপযুক্ত জবাব দেবে রাই?