রাধিকা ছেলের ঘাড় থেকে নেমে অনির্বাণের ঘাড়ে চাপতেই ভালো হয়ে গেল পোখরাজের মা! ‘আগে ভালো শাশুড়ি হলে মেয়েটার কপাল পুড়ত না’, ভোলবলদল দেখেও হচ্ছে নিন্দা

স্টার জলসার (Star Jalsha) পর্দায় এই মুহূর্তের অন্যতম জনপ্রিয় বা দর্শক প্রিয় ধারাবাহিকটির নাম অবশ্যই এক্কাদোক্কা (Ekka Dokka)।‌ একঘেয়েমি ছেড়ে ধারাবাহিকের গল্প এখন নিত্যদিনই বিভিন্ন ধরনের চমকে দেওয়া পর্ব আসছে। আর যা দেখার জন্য উত্তেজিত হয়ে রয়েছেন দর্শকরা।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই মুহূর্তে বাংলা বিনোদন দুনিয়ায় যে কয়েকটি ধারাবাহিক চলছে তার মধ্যে অন্যতম প্রাসঙ্গিক ধারাবাহিক এক্কাদোক্কা। প্রচুর সম্পর্ক, পারিবারিক সম্পর্কের টানাপোড়েন, কুটিলতা, জটিলতা সবকিছু নিয়েই জমজমাট এই ধারাবাহিকটি।

প্রথমে হিংসা আর তারপর পোখরাজ এবং রাধিকার প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে এই ধারাবাহিকের পথচলা শুরু হলেও পরবর্তীতে মোড় ঘুরে যায় গল্পের। আলাদা হয়ে যায় নায়ক-নায়িকার পথচলা। ভেঙে যায় সম্পর্ক। আসে আর‌ও দুটি নতুন চরিত্র। রঞ্জাবতী ও অনির্বাণ।

যথারীতি পোখরাজের সঙ্গে রঞ্জাবতীর বিয়ে হয়।পরিস্থিতির শিকার হয়ে বিয়ে হলেও রঞ্জাবতী এবং পোখরাজের মধ্যেকার সম্পর্ক আজ অনেকটাই স্থিতিশীল। অনির্বাণের সঙ্গে রাধিকার সম্পর্ক প্রচুর ঘাত প্রতিঘাত পেরিয়ে এবার স্বীকৃতি পাওয়ার মুখে।

কিন্তু না এটা চমক নয়। চমক হচ্ছে পোখরাজের মা। এই ধারাবাহিকপ্রেমীরা যাকে এক প্রকার ভিলেন হিসেবে চিনে এসেছেন। রাধিকার সঙ্গে পোখরাজের বিয়ের তীব্র বিরোধিতা করেছিলেন এই মহিলা। বলাই যায় পোখরাজ-রাধিকার দাম্পত্য জীবন ভেঙে যাওয়ার অন্যতম কান্ডারী ছিলেন পোখরাজের মা। কিন্তু পোখরাজের সঙ্গে বিয়ে ভেঙে গিয়ে অনির্বাণের সঙ্গে রাধিকার বিয়ের পিঁড়িতে বসায় তাকেই দেখা গেল হাসিখুশি মুখে রাধিকার বিয়েতে উপস্থিত হতে। নেটিজেনরা বলছেন রাধিকার ভূত নামতেই ভোল পাল্টাল পোখরাজের মা।