Anurager Chhowa: রূপার দেওয়া সোনাকে ‘হিংসেকুটি’ নামটি স্বার্থক! বাবাকে না পেয়ে কি হিংসুটে হয়ে উঠছে সূর্য-দীপার মেয়ে?
ধীরে ধীরে সূর্য-দীপার মধ্যে দূরত্ব কমতে চলেছে। দুজনের এতো বছরের ভুল বোঝাবোঝির অবসান ঘটতে চলেছে। খুব শীঘ্রই নতুন অধ্যায়ের দিকে এগোতে চলেছে ‘অনুরাগের ছোঁয়া’। শোনা যাচ্ছে বড় লিপ নিতে চলেছে এই ধারাবাহিক। আর সেখানেই বড় হয়ে যাবে সোনা-রূপা। তাদের নিয়েই নতুন ভাবে পথ চলা শুরু হতে চলেছে।
যদিও অফিসিয়ালি এখনও সঠিক কিছু জানা যায়নি। তবে এবার এটাই বড় প্রশ্ন, রূপা কি তাঁর বাবার আসল পরিচয় জানতে পারবে? রূপা কি জানবে যে তাঁর মা’ই হল ডাক্তারবাবুর স্ত্রী। মা-বাবার আসল পরিচয় জেনে রূপা কি করতে চলেছে? এসব নানান প্রশ্ন রয়েই যাচ্ছে। যদিও সেই উত্তরের খোঁজ খুব তাড়াতাড়ি মিলবে।
ধীরে ধীরে রূপা-সোনার কাছে সকল সত্য উন্মুক্ত হবে। আর দর্শকও সেই দিনের অপেক্ষায়। ইতিমধ্যে রুপা তাঁর আসল বাবার খোঁজ করছে। ডাক্তারবাবুকে সে বাবা বলে ডাকলেও সেই যে তার আসল বাবা তা সে জানে না। আর তাই সোনাকেও দেখা গেল রূপাকে বলতে যে কেন রূপা তার বাবাকে ‘বাবা’ বলে ডাকে? রূপা তারপরই সিদ্ধান্ত নেয় যে সে আর ডাক্তারবাবুকে ‘বাবা’ বলে ডাকবে না।
এদিকে আমরা দেখেছি সোনা দীপাকে ‘মা’ বলে ডাকে। সেসময় রূপা কিন্তু কোনও হিংসা করে না। ছোট থেকে সোনা সব পেয়েছে, রূপা কিছুই পায়নি। কিন্তু রূপার মনে কোনো হিংসার ছাপ দেখতে পায়নি দর্শক বরং মাঝে মাঝে সোনার মধ্যে হিংসার ছাপ লক্ষ করা গিয়েছে। যা দেখে এক দর্শক বলেছেন, রূপার দেওয়া সোনার নাম ‘হিংসুকুটে’ স্বার্থক হয়েছে।
আবার কেউ বলেছে ধারাবাহিকের নায়িকা হিসাবে রূপাই শ্রেষ্ঠ, যদিও ছোটদের মধ্যে নিজের জিনিস নিয়ে এরূপ টানাটানি হয়। এটা কেবলই একটি বাচ্চামি। আর সোনা-রূপার এরূপ অভিনয়ে মন মেতেছে দর্শকদেরও। আমরা এও দেখেছি সূর্য সকল সত্যি না জানলেও, প্রথম থেকেই সোনা-রূপা দুজনকেই বাবার স্নেহে ভালোবেসে গিয়েছে সে।