কমলিনীদের বাড়িতে এসেছে অনন্যারা। স্টার জলসার চিরসখা ধারাবাহিকে আজকের এপিসোডে দেখা যাবে, অনন্যা ডলের পাকা দেখার নিমন্ত্রণ করতে এলেও নানান কথার ভাবে ভঙ্গিতে সে কমলিনীদের অপমান করে। এদিকে, মিঠিও কম যায় না। প্রতিটা কথার উত্তর সে দিতে থাকে অনন্যাকে।
এরপর, অনন্যা যখন কমলিনীকে বলছে সবাইকে নিয়ে নিমন্ত্রণে যাওয়ার কথা তখন বাবিন নিজে থেকেই বলে ওঠে, সে যাবে না। এমনকি, মিঠিও বলে যাবে না। কিন্তু, কমলিনী বলে কেউ যাক বা না যাক সে যাবেই। এমন সময়, কুর্চি বলে বৌদিভাইকে সঙ্গ দিতে সেও যাবে।
অন্যদিকে, বর্ষারাও বলে যাবে। এমন সময়,কমলিনীর শ্বাশুড়ি বলে নতুনের পাকা দেখা কই সে তো একবারও নিজে এলো না। আসল কথা হল রাতারাতি নতুনের এই পরিবর্তন কমলিনীরা কেউই ঠিক করে মেনে নিতে পারছে না। এদিকে, পদে পদে অনন্যার অপমানের যোগ্য জবাব দিচ্ছে মিঠি। কমলিনী ভদ্রতার খাতিরে জানায়, সে বাড়ির সবাইকে নিয়ে যাবে নিমন্ত্রণ রক্ষা করতে।
এরপর, অনন্যারা পৌঁছে যায় কমলিনীর বাপের বাড়ি। যাওয়া মাত্রই মৌ এবং রশমি সাদরে আহ্বান জানায় তাঁদের। এদিকে, অনন্যারা ঘরে ঢোকা মাত্রই কমলিনীর মা তাঁকে জিজ্ঞাসা করে হঠাৎ করে কেন এসেছে? এমন সময়, কমলিনীর মা বলে তিনি ভেবেছেন তাঁর নাতনির বিয়ে হয়তো ঠিক হয়ে গেছে আর সেইজন্যই তাঁরা আশীর্বাদ করতেই এসেছেন।
এরপর, কথায় কথায় কমলিনীর দাদা জানায় প্লুটোর সঙ্গে অনন্যা মৌয়ের বিয়ে দেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও তাঁর যে ইচ্ছা থাকবে এমনটা নয়। এরপর, নানা কথা ভাবে ভঙ্গিতে কমলিনীর দাদা অনন্যাকে মিঠির নামে অনেক গুণগানও করে। কিন্তু, অনন্যা তা কোনোকিছুই পাত্তা দেয় না।
এরপর, অনন্যা জানায় তাঁরা কেন এসেছে? ডলের সঙ্গে নতুনের বিয়ে শুনে অবাক হয় কমলিনীর বাপের বাড়ির সবাই। অবশ্য এই খবর আগে থেকেই আঁচ পেয়েছিল মৌ ও তাঁর মা। মৌয়েরা খুব খুশি হয় ডলের বিয়ে শুনে। তবে, কমলিনীর বাবা-মা-দাদাও তাঁরা তাঁদের ব্যবহারে অনন্যাদের বুঝিয়ে দিয়েছে এই বিয়ের খবরই তারা খুব একটা খুশি হয়নি।
এরপর অন্যদিকে দেখা যায়, কমলিনী নিজের বিয়ের গয়না উপহারস্বরূপ নিয়ে যাচ্ছে নতুনের বাড়িতে। এই দেখে অবাক হয়ে যায় কুর্চি। কথায় কথায় কমলিনী জানায় তাঁর হয়তো বিয়ের দিন যাওয়া হবে তাই আজই উপহার দিয়ে দেবে। এমন সময়, কুর্চি মন খারাপ করে বলি নতুনদের যদি বিয়ে করার হতো সে অনেক আগেই করেনি কেন? উত্তরে কমলিনী বলে, তাঁদের জন্যই হয়তো নতুন ঠাকুরপো, একদিন বিয়ে করতে পারেনি।
আরও পড়ুনঃ “ভালো কিছু না করাই অনেক সময় ভালো,” “লাল টুকটুকে কনে না সেজেও ভালবাসা যায়।”— সৃঞ্জয়ের অকালমৃ’ত্যুর পর দিলীপ-রিঙ্কুকে কটাক্ষ করে অহনার মা চাঁদনীর বার্তা!
অন্যদিকে আবার দেখা যায় অনন্যা তাড়াহুড়ো করছে নতুনের ফ্ল্যাটে যাওয়ার জন্য। এমন সময়, সর্বজিৎ তাঁকে বলে, অনন্যা জোর করে এই বিয়ের ব্যবস্থা করেছে পরবর্তীকালে যদি এই বিয়ে ভেঙে যায় তাহলে তাঁর দায়ী থাকবে সে। এই কথা শুনে অনন্যা বেজায় রেগে যায়। অনন্যা স্বপক্ষে বলে, নতুন তো আর কোনো ছোট নয় যে কে বলল আর নতুন রাজি হয়ে গেল। সর্বজিৎ তার কথার মাধ্যমে বুঝিয়ে দেয় সেই এই বিয়ে একেবারেই সমর্থন করে না।
“একমাত্র গান দিয়েই স’ন্ত্রাস’বাদ থামানো সম্ভব!” বক্তা রূপঙ্কর! ‘পহেলগাঁওতে যদি সেদিন আপনার প্যান্ট খুলে কেউ চেক করত, তখন ঠিক কোন গানটা শোনাতেন?’ ‘ওনাকে এক্ষুনি গিটার সমেত বর্ডারে পাঠানো হোক!’ কটাক্ষে ধুয়ে দিল নেটপাড়া