স্টার জলসার চিরসখা ধারাবাহিকে জমে উঠেছে বিয়ের নাটক। এই সিরিয়ালে আজকের পর্বে দেখা যাবে, কমলিনীরা এসে পৌঁছেছে স্বতন্ত্রের বাড়ি। এদিকে, কমলিনীদের আহ্বান জানাতে বাড়ির দরজায় উপস্থিত স্বতন্ত্র, তার বৌদি এবং ডল। এমন সময়, কথায় কথায় কুর্চি অনন্যাকে বলে অন্যদিন তাদের বাড়ির দরজা থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল।
কুর্চির কাছে এমন কথা শুনে অবাক হয়ে যায় নতুন আর ভাবে, কেন সে এমন কথা বলল? এরপর, একে একে আসে কমলিনীর বাপের বাড়ির লোক, প্রদীপ্ত, যিনি কিনা আজকের অন্যতম প্রধান অতিথি। এমন সময়ে মৌয়েরাও আসে। আর এসেই প্লুটোর খোঁজ করতে থাকে। এমন সময়, সুযোগ পেয়ে নতুন তাঁকে এবং প্লুটো-মিঠিকে নিয়ে কয়েকটা কথাও শুনিয়ে দেয়।
এরপর, এই প্রদীপ্ত আসার আগে সুযোগ পেয়ে ডল তাঁর সংশয়, মনের কথা আবারও বোঝানোর চেষ্টা করে নতুনকে। কিন্তু, নতুন তাঁকে বলে সে প্রদীপ্তকে দেখেছে জেনেছে তারপরেই এই আয়োজন হয়েছে। এরপর, নতুন তাঁকে আরও জানায়, দেখা হলেই যে পছন্দ হবে এর কোনো মানে নেই, আবার এও হতে পারে দুজন দুজনকে দেখে পছন্দ হয়ে গেল। এমন সময় দুজনকে কথা বলতে দেখে রাগ হয় কুর্চির।
এরপর, প্রদীপ্ত আসায় স্বতন্ত্র খুব খুশি হয়। কিন্তু, এদিকে প্রদীপ্ত তাঁকে বলে কেন সে বেকার এসব আয়োজন করেছে? এই শুনে নতুন বলে তাঁর উচিত নতুনভাবে জীবন শুরু করার। এরপর, আসে মিটিল। স্বতন্ত্র এই মিটিলকেই সমস্ত কথা খুলে বলে। সব কথা শুনে মনের দিক থেকে শান্তি পায় মিটিল।
মিটিল নতুনকে বলে, সে এক মুহূর্তের জন্য ভুল বোঝেনি নতুন কাকুকে। আর, কাকিমাও তাঁকে ঠিক করে চিনতে পারেনি। খানিক অভিমানের জন্যই সে তোমায় আরই চিনতে চায়নি। এরপর, নতুন জানায় আজ তার দাদা বৌদির বিবাহ বার্ষিকী তাই এত আয়োজন করা হয়েছে।
এরপর, সবাই এসে উপস্থিত হলেও ওদিকে মৌ প্লুটোকে এক কোণে নিয়ে গিয়ে কথা বললে এটা মোটেও ভালো লাগে না মিঠির। মৌ যতবারই প্লুটোর সঙ্গে কথা বলতে চাইছে সে ততবারই তাঁকে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছে। অনেক তর্ক বিতর্কের পর প্লুটো চারটে মৌকে কথা শুনিয়ে চলে আসে।
আরও পড়ুনঃ দুঃসংবাদ! ডায়ালিসিসের মাঝেই ধরা পড়ল অস্বাভাবিকতা! গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে বর্ষীয়ান পরিচালক প্রভাত রায়! অবস্থা উদ্বেগজনক
এরপর শুরু হয় আসল অনুষ্ঠান। সকলের সামনে স্বতন্ত্র ঘোষণা করে আজ তার দাদা-বৌদির ৩০তম বিবাহ বার্ষিকী। কিন্তু, এই সময় কুর্চি বলে, যাদের বিয়ে হয়ে গেছে তাদের নিয়ে অত আগ্রহ নেই, যাদের বিয়ে হওয়ার কথা তাদের নিয়ে বেশি আগ্রহ রয়েছে। এরপর, স্বতন্ত্র তার পাশে ডলকে ডেকে নেয়।
ঠোঁটে ঠোঁট রেখে চুম্বনে মত্ত কাঞ্চন-শ্রীময়ী! নেটপাড়া বলছে ভালবাসার নামে প্রদর্শনী! ‘ভগবান কাউকে ছাড়েন না, নিজেরও মেয়ে আছে সংসার ভাঙার ফল পাবেই!’— কটাক্ষের শিকার কাঞ্চনপত্নী!