ধুমধাম করে পালন হচ্ছে স্বতন্ত্রর জন্মদিন। দেখা যাচ্ছে, নতুন ব্যস্ত তাঁর স্টুডেন্টদের সঙ্গে কথা বলতে। আর, এদিকে অনন্যা মৌ এবং তার মায়ের সঙ্গে গল্প করছে। কথায় কথায় বলছে, তাঁর এখন অনেক দায়িত্ব। তাঁর ইচ্ছা, নতুনের সঙ্গে ডলের বিয়ে দেওয়ার। এই শুনে ডল লজ্জায় পরে যায় আর মৌয়েরা অবাক হয়ে যায়।
এরপর, গান গেয়ে কেক কেটে সবাই মিলে আনন্দ করছে নতুনের জন্মদিনে। আর, এমন সময় তেই বাড়িতে এসে ঠিক হয় কমলিনীরা। বাড়িতে এত সবকিছুর আয়োজন হয়ে দেখে অবাক হয়ে যায় কুর্চিরা। তাঁরা মনে মনে ভাবে, বাড়িতে এত কিছু আয়োজন হয়েছে তাদেরকে একবারও বললো না কেন? সঙ্গে এটাও ভাবে, তাদের নতুন কাকু রাতারাতি এত বদলে যাবে কখনো ভাবতে পারেনি।
বাড়িতে কমলিনীরা এসেছে দেখে অনন্যা বেরিয়ে আসে আর বলে, নতুন এর জন্মদিন পালন হচ্ছে। এমনকি নিজের ব্যবহারে কমলিনীদের বোঝাতে চায় তাঁরা বাইরের কাউকে আজ নিমন্ত্রণ জানাই নি। এই শুনে, মিটিল জিজ্ঞাসা করে বাইরের লোক বলতে সেই কাকে বলছে? এরপর স্পষ্ট ভাবে অনন্যা তাতে জানায়, সে চায় না কমলিনীরা কেউ আসুক।
আরও পড়ুনঃ “আগের বছরের মতো গরম নেই, পরের বছর নির্বাচনের সময় দেখবেন কেমন গরমটা পড়ে!” ‘গরম নিয়ে মাথা খারাপ, রাস্তায় নেমে আর কবে জনস্বার্থে কাজ করবেন?’ রচনার মন্তব্যে কটাক্ষ নেট পাড়ার
এরপর কথায় কথায় অনন্যা তাদের জানায়, নতুনের বিয়ে ঠিক করেছে ডলের সঙ্গে। এই শুনে মন খারাপ হয়ে যায় কমলিনীর, কিন্তু কাউকে কিছু বলতে পারে না। এরপর, কমলিনীরা জানায় তারা আজ কিছু রান্না করা খাবার নিয়ে এসেছে নতুনের জন্মদিন উপলক্ষে। এই শুনে অনন্যা তাদের হাত থেকে খাবার নিয়ে বাড়ির বাইরে রেখে দেয় কিন্তু তবুও তাদেরকে বাড়িতে ঢুকতে দেয় না।
অন্যদিকে দেখা যায় ঠাম্মি বাড়িতে বসে টিভি দেখছে এমন সময় এসেছে বুবলাই এবং তার স্ত্রী। বুক লাইরা বলে তাদের একেবারে মন ভালো নেই চাকরির বাজার কলকাতায় খুব খারাপ। কি করে সেই একটা চাকরি পাবে কোনোকিছু বুঝে উঠতে পারছে না। বুবলাই তার ঠাম্মিকে জানায়, তার চাকরি চাওয়ার পেছনে নতুন কাকুর হাত থাকতেই পারে।
“আগের বছরের মতো গরম নেই, পরের বছর নির্বাচনের সময় দেখবেন কেমন গরমটা পড়ে!” ‘গরম নিয়ে মাথা খারাপ, রাস্তায় নেমে আর কবে জনস্বার্থে কাজ করবেন?’ রচনার মন্তব্যে কটাক্ষ নেট পাড়ার