বেশ কয়েকমাস আগে জি বাংলায় (Zee Bangla) শুরু হয়েছিল ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’ (Kar Kache Koi Moner Katha)। এই মুহূর্তে ধারাবাহিকটি দর্শকদের মনের মণিকোঠায় বিরাজমান। মেয়েদের সঙ্গে প্রতিনিয়ত ঘটে চলা অন্যায়গুলি দর্শকদের সামনে নাটকীয় মোড়কে প্রতিফলিত করছে এই মেগা।ধারাবাহিকের নায়িকা শিমুলকে বেশ পছন্দ করেন দর্শকরা।
সম্প্রতি নায়িকা শিমুলের জীবনে নেমে এসেছে বিপর্যয়। পরাগকে বিষ খাওয়ানোর অপরাধে তাকে গ্রেফতার করছে পুলিশ। প্রাক্তন স্বামী নতুন বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হচ্ছেন। তাই নাকি বিষ খাইয়ে তাকে খুনের চেষ্টা করেছে শিমুল।
ইতিপূর্বে, আমরা দেখেছি গোটা জীবনটা অন্যের জন্য ভেবেই কেটে গিয়েছে শিমুলের। শাশুড়ি মধুবালা আর ননদ পুতুলের কথা ভেবে আইনি বিচ্ছেদের পরেও শ্বশুরবাড়ি থেকে গিয়েছে। আজ সেই শাশুড়ি ভুল বুঝে অকৃতজ্ঞতার পরিচয় দিচ্ছেন।
শুধু মধুবালাই নন। শিমুলকে ভুলে বুঝছে তার ছোট বৌদি আর কাজরী। শিমুলকে দেখতে আসার বা তাকে সাহায্য করার কথা অবধি ভাবছে না। শিমুলের বান্ধবী বিপাশা ভেবেছিল শিমুলের বাড়িতে জানলে অন্তত ও কিছু সাহায্য পাবে। কিন্তু হাওয়া হইছে উল্টো দিকে।
আরও পড়ুন: শীতের দিনে সোশ্যাল মাধ্যমে যৌ’ন উত্তেজক ছবি দিয়ে আগুন ধরালেন টেলিভিশনের বকুল ঊষসী রায়!
অন্যদিকে, হাসপাতালে বেডে শুয়ে চোখ মেলে তাকায় পরাগ। পরিবারের সকলে চিন্তায় অবসান হয়। গোটা পরিবার হাসপাতালে অপেক্ষা করছিল পরাগের জ্ঞান ফেরার। পরাগ বাড়ির সকলকে জিজ্ঞেস করে সে কোথায়? কেন হাসপাতালে ভর্তি? সকলে তাকে বলে তাকে একজন বিষ দিয়েছিল। এখন সে জেলে। এদিকে, শিমুলকে রেহাই করতে দরকার প্রচুর অর্থ সামর্থ্য। শীর্ষা, বিপাশারা উঠে পড়ে লাগে তাকে রেহাই করার জন্য। কারণ তারা বুঝেছে কেউ শিমুলকে এই অবস্থা থেকে বের করে আনবে না। যা করার তাদেরকে করতে হবে।
View this post on Instagram