কমলিনীর সংসারে লেগেছে অশান্তির আগুন। আর, এই আগুন ধীরে ধীরে বেড়েই চলেছে। স্টার জলসার চিরসখা ধারাবাহিকের আজকের পর্বে দেখা যাবে, কমলিনী ফোনে কথা বলছে নতুনের সঙ্গে। কমলিনীর তাঁকে বিয়ে করার জন্য জোরাজুরি করায়, সেও বলে জীবন নিয়ে অবশ্যই ভাববে। এরপর, স্বতন্ত্র কমলিনীর ফোটোগ্রাফি ক্লাসের কথা জিজ্ঞাসা করে। কমলিনী জানায়, সে ক্লাস করবে, নতুন ঠাকুরপো’র টাকা নষ্ট হতে দেবে না।
কথায় কথায় কমলিনী নতুনকে বলে, বিয়ে করলে ভোজ খেতে পারি। কিন্তু, সঙ্গে এও বলে তারা কী আদৌ নিমন্ত্রণ পাবে? এরপর, নানান কথায় ফোন কেটে দেয়। এরপর, কমলিনীর সঙ্গে কুর্চি নতুনের বিয়ের কথা বলতে থাকে। কুর্চি বলে, নতুনের বিয়ের কথা শুনে তাঁর মন খারাপ লাগছে, মনে হচ্ছে নতুনদা আর তাঁদের থাকবে না।
অন্যদিকে, বেলা বাড়তেই নতুন করে নাটক শুরু হয় বাড়িতে। বর্ষার গায়ে হাত তোলা নিয়ে গোলটেবিল বসে বাড়িতে। কমলিনী অনেকবার করে বর্ষাদের খেয়ে নেবার অনুরোধ করে কিন্তু তাঁর স্পষ্ট কথা যতক্ষণ না সে ন্যায় বিচার পাচ্ছে ততক্ষণ সে এবাড়ির জল গ্রহণ করবে না।
এরপর, বাড়ির সবাই মিলে বর্ষা-বুবলাইয়ের সঙ্গে গত রাত্রের ঘটনা নিয়ে তর্ক বিতর্ক করতে থাকে। কমলিনী বর্ষার বারবার থেকে ক্ষমা চাইলেও সে মানতে নারাজ। কুর্চি থেকে শুরু করে মিটিল সবাই রয়েছে কমলিনীর পাশে। তাঁদের কথায়, একজন মানুষকে দীর্ঘদিন ধরে খারাপ ভাষায় অপমান করলে সে’ইবা কতদিন সহ্য করবে? তাই কমলিনী এমন কান্ড ঘটাতে বাধ্য হয়েছে। আর, বর্ষার এই ব্যবহারে অনবরত উস্কানি দিয়েছে বুবলাই।
আরও পড়ুনঃ এক পুরুষের তিন নায়িকা! মিথ্যে গল্প সাজিয়ে শুভর মনে আদিকে নিয়ে সন্দেহের বীজ পুঁতলো জিনিয়া! তবে, কী একসঙ্গে থাকা সত্ত্বেও দূরত্ব তৈরী হবে আদি-শুভর মধ্যে?
এরপর, কথা বলতে বলতে এসে পড়ে বর্ষার বাড়ির লোক। তাঁরা এসে দেখে মেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েছে। তাঁরা বারবার বর্ষাকে কী হয়েছে? জিজ্ঞাসা করলেও উত্তর দেয় না। এরপর, আসে কমলিনীর দাদা-মা। তাঁদেরও সেই একটা কথা। কী হয়েছে? কথায় কথায় কুর্চি সবাইকে জানায়, বর্ষা তাঁর বৌদিভাইকে ব্যাভিচারি বলায় কমলিনীর বউয়ের গায়ে হাত তুলেছে। এই শুনে অবাক হয়ে যায় বর্ষার বাড়ির লোক। তাঁরা বলে, বর্ষা যা বলেছে ঠিক বলেছে। কেন না বুবলাই নিজেই নাকি তাঁর মায়ের ব্যাপারে এই ধারণা পোষণ করে। এরপর, শেষে দেখা যায় বাড়িতে হাজির হয়েছে পুলিশ।
“অনেকে আমাকে নিয়ে কার্টুন আঁকেন, বেশ লাগে! আমার স্ত’ন এতটা সুন্দর না, যতটা তাঁরা আঁকেন।”— নিজের ‘স্ত’ন-ফোকাসড’ কার্টুন প্রিন্ট করে রেখেছেন! স্বস্তিকার এই হাটখোলা স্বীকারোক্তিতে নেটপাড়ার লজ্জা!