বাড়িতে ফিরেই শিমুলের ক্ষতি করতে আদা জল খেয়ে লাগলো কু’ট’নি প্রতীক্ষা! তবে কি শিমুলকে বাঁচাতে স্মৃ’তিভ্র’ষ্ট হওয়ার না’টক করছে পরাগ?

Kar Kache Koi Moner Kotha Today’s Episode: জি বাংলার (Zee Bangla) অর্গানিক স্টুডিওর জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha)। ইতিমধ্যেই পরিবর্তন হয়েছে ধারাবাহিকের সময়। তবে নতুন সময়ে নানান নতুন নতুন চমক নিয়ে এসেছে ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা। স্টার জলসার প্রতিপক্ষ ধারাবাহিক অনুরাগের ছোঁয়াকে কাঁটায় কাঁটায় টক্কর দিচ্ছে ধারাবাহিকটি। ধারাবাহিকের অনুরাগীরা আশা রাখছেন আসন্ন সপ্তাহে অনুরাগের ছোঁয়াকে হারিয়ে এগিয়ে আসবে কার কাছে কই মনের কথা।

ইতিমধ্যেই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে শিমুলকে ছেড়ে চলে গিয়েছিল পরাগ। কিন্তু রাস্তায় গুরুতর অ্যা’কসি’ডে’ন্টের সম্মুখীন হয় সে। মাথা ফে’টে র’ক্ত বের হতে শুরু করে পরাগের। তড়িঘড়ি পুলিশ এসে তাকে নিয়ে যায় হাসপাতালে। সেই হাসপাতালেই খবর থেকেই পুলিশ অফিসার খবর দেন শিমুলকে। চিকিৎসা করিয়ে পরাগকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসে শিমুল। যদিও পরাগ যে সবটাই শুনতে, বলতে পারছে সেটা গোপন রাখা হয় সবার কাছে।

কার কাছে কই মনের কথা আজকের পর্ব ১৮ এপ্রিল (Kar Kache Koi Moner Kotha Today’s Episode 18 April):

ধারাবাহিকে আজকের পর্বে আপনারা দেখতে পাবেন বাড়ি বিক্রি করে দেওয়ার কথা শিমুলকে জানিয়ে দেয় মধুবালা দেবী। কিন্তু শিমুল তাকে বাধা দিয়ে বলে এটা তার স্বামী, শশুরের বাড়ি। তিনি এই বাড়ি ছেড়ে কোথাও যাবেন না। প্রয়োজনে শিমুল পরাগকে নিয়ে চলে যাবে এই বাড়ি ছেড়ে। কিন্তু তখন মধুবালা দেবী বলেন সবটাই হচ্ছে পলাশের জন্য। কিন্তু পলাশকে তিনি তার সম্পত্তির সিকি ভাগও দেবেন না।

তখনই শিমুল পরাগকে বলে মা কি বলছে সে কি সবটা শুনতে পারছে? তখন পরাগ মনে মনে বলে সে সবটাই শুনতে পারছে কিন্তু এখন সে কাউকে কিছু বলবে না। কারণ তাহলেই তার সামনে দাঁড়িয়ে সবাই কথা বলতে পারবে। আর সেও জানতে পারবে কে শিমুলের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছে। তখনই বাড়িতে চলে আসে পলাশ এবং প্রতীক্ষা। প্রতীক্ষা শাশুড়িকে জিজ্ঞাসা করে সে এসেছে অথচ তিনি একবারও জিজ্ঞাসা করলেন না সে কেমন আছে। তখনই পলাশ তার উত্তরে বলে এখন মধুবালা দেবী শিমুলের কথাতেই চলে। আর এই সংসারটাও।

আরো পড়ুন: খা’রাপ খবর! দর্শকদের প্রিয় নিম ফুলের মধু থেকে বা’দ পড়ল একাধিক জনপ্রিয় চরিত্র! জানলে হ’তা’শ হবেন দর্শকরা

তখন প্রতীক্ষা বলে একসময় সেও চাকরি করত কিন্তু শিমুলের জন্যই আজ সে চাকরি হা’রি’য়েছে। এখন কি শিমুলের দয়াতেই তাঁকেও বাঁচতে হবে। তখন শিমুল তাকে বলে “না আমার দয়ায় কেন বাঁচতে যাবে তোমার স্বামী তো রোজগার করে তোমার স্বামীর টাকাতেই খাবে।” তখন প্রতীক্ষা বলে এখন পলাশ বেশি রোজগার করে না। কিন্তু সে কিছুতেই শিমুলের মতো একটা খু’নি’র টাকায় খাবে না। সেটা শুনে মধুবালা দেবী বলেন আসল খু’নি কে সেটা কোর্টে প্রমাণ হয়ে গেছে। সেটাই শুনেই রে’গে যায় প্রতীক্ষা। তবে কি এবার আরও বড় কোন চক্রান্ত করতে চলেছে প্রতীক্ষা? আর সেই চক্রান্তের হাত থেকে কী শিমুলকে রক্ষা করতে পারবে পরাগ?