দশদিনে ইন্টিগ্রেশন শিখেছি! ঢ’প মারার একটা লি’মি’ট আছে! দিদি নম্বর ১-এ বা’জে বকে চ’র’ম ট্রো’লে’র মুখে বিয়াস!

Beas Dhar: জি বাংলার (Zee Bangla) ‘কড়ি খেলা’ (Kori Khela) ধারাবাহিকের ছোট মেয়েটার কথা মনে আছে? সেই ছোট্ট মেয়েটার আর ছোটটি নেই। সে এখন অষ্টাদশী তরুণী। স্কুল ফাইনাল পাশ করে সিনে দুনিয়ায় পাতের তলার মাটি শ’ক্ত করতে ব’দ্ধ পরিকর। ফের গু’টি গু’টি পায়ে পা বাড়িয়েছে অভিনয় জগতে।

দিনকয়েক আগে জনপ্রিয় ওটিটি (OTT) প্ল্যাটফর্ম হইচই (Hoichoi)-এ নতুন ওয়েব সিরিজ ‘ক’লঙ্ক’-এ একটি মুখ্য ভূমিকায় অভিনয় করতে দেখা গিয়েছিল বিয়াসকে। এই মুহূর্তে ওটিটির দুনিয়ায় ভাল নামডাক তাঁর। রাইমা সেন, ঋত্বিক চক্রবর্তী, অম্বরীশ ভট্টাচার্য, সৃজলার মতো জাত অভিনেতাদের সঙ্গে স্ক্রিন ভা’গ করে নিয়েছে বিয়াস।

কল’ঙ্কে পিয়ার চরিত্রে অভিনয় করে নজ’র কে’ড়েছে বিয়াস। সদ্য দিদি নম্বর ওয়ানে খেলতে এসেছিল। প্রায়শই জি বাংলার এই রিয়েলিটি শো-এ খেলতে আসেন নামিদামি তারকারা। সঞ্চালিকা রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় বিয়াসকে প্রশ্ন করেন কাজের পাশাপাশি পড়াশোনা কীভাবে সামা’ল দিচ্ছে বিয়াস?

উত্তরে বিয়াস বলে, সে সায়েন্স নিয়ে পড়াশুনা করেছে। ছোটবেলা থেকে কখনও গৃহশিক্ষক রেখে পড়েনি সে। বাবাই সব সাবজেক্ট পড়িয়েছে। এমনকি পরীক্ষার দশদিন আগে ইন্টিগ্রেশন শেষ করিয়েছেন। বিয়াসের শেষ কথাটি ঝ’ড়ে’র গতি’তে ভাই’রাল হয়েছে নেট দুনিয়ায়। তারপর উঠেছে হাসির রো’ল।

আরো পড়ুন: “রানী রানীই হয়, তুমি সবার থেকে আ’লা’দা!” হাতে প্লা’স্টা’র নিয়ে প্রকাশ্যে কোয়েল! অভিনেত্রীর সরলতায় মুগ্ধ নেটিজেনরা

নেটিজেনদের কেউ কেউ ক’টা’ক্ষ করে লিখেছেন, “এত টাকা থাকার পরও যদি সায়েন্স নিয়ে পড়তে হয় তাহলে এমন জীবন না থাকা ভালো।” কেউ আবার লিখেছেন,”দশদিনে ইন্টিগ্রেশন কভা’র করেছে! আমি দশ বছরেও কভা’র করতে পারলাম না।” একজন লিখেছেন,”স্ক্রি’প্ট লেখা’র আগে একবারও ভাবে না। আরে বাবা ভে’বে চি’ন্তে বুঝে শুনে স্ক্রি’প্ট তৈরি করবি তো।”