জি বাংলা (Zee Bangla) ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথার (Kar Kache Koi Moner Kotha) গল্পে আসতে চলেছে নতুন মোড়। পুতুল এবং শিমুল দুজনেরই জীবন বিস্ময়কর করে তুলেছে প্রতীক্ষা। একদিকে পরাগকে বিষ খাওয়ানোর অভিযোগে এনে শিমুলকে জেলে পাঠিয়েছে সে এবং অন্যদিকে পুতুলকে ধাক্কা মেরে তাকে অসুস্থ করে দিয়েছে প্রতীক্ষা। এখন। সে প্রতিনিয়ত অত্যাচার করছে মধুবালা দেবীর ওপর যাতে পুতুল মরে গেলে তিনিও বাড়ি ছেড়ে চলে যায় এবং সমস্ত সম্পত্তি সে ভোগ করতে পারে।
ওদিকে বাড়িতে চলে আসে তীর্থঙ্কর প্রতীক্ষা তাকে আটকাতে গেলে সে জানিয়ে দেন সে তার ছবিগুলি সকলকে দেখিয়ে দেবে। সেটা শুনে চুপ হয়ে যায় প্রতীক্ষা এবং তীর্থঙ্কর মধুবালা দেবীর কাছে পুতুলকে বিয়ে করার প্রস্তাব দেয়। তিনিও রাজি হয়ে যায় বিয়েতে। শতদ্রু শিমুলকে জানিয়ে বলে দেয় সে সবসময় শিমুলের পাশে থাকবে এবং শিমুলও জানিয়ে দেয় সে শতদ্রুকে ভালোবাসে। শিমুলকে কথা দেয় শতদ্রু যে সে শিমুলকে ছাড়াবে।
অনুরাধার সাহায্যে শিমুলকে জেল থেকে ছাড়িয়ে আনে শতদ্রু। শিমুল তাকে তার কিছু জিনিস ওই বাড়িতে আছে তাই সে ওই বাড়িতে যেতে চায়। শিমুলকে দেখে খুশি হন মধুবালা দেবী কিন্তু শিমুল তাকে জানিয়ে দেয় সে এই বাড়িতে থাকবে না। পুতুল তাকে জানায় তার বিয়ের কথা এবং থেকে যেতে বলে কিন্তু শিমুল মানা করে দেয়। তখন মধুবালা দেবী তার কাছে ক্ষমা চায়। বিপাশা বলে যে “আপনি খুব স্বার্থপর কাকিমা এখন ওকে দরকার বলে ওকে আটকাচ্ছেন। কিন্তু আমরা যখন বলেছিলাম শিমুল নির্দোষ আপনি আমাদের কথা শোনেন নি।”
আরও পড়ুনঃ ফের দু‘সংবাদ! দীপঙ্কর দে’কে নিয়ে খারাপ খবর শোনালেন অভিনেত্রী দোলন রায়
তখন শিমুলের কাছে ক্ষমা চেয়ে মধুবালা বলেন যে তিনি তার ভুল শুধরে নিতে চান তার দুই মেয়ের বিয়ে দিয়ে। তাকে পরাগ বাধা দিলে তিনি তাকে ঠামিয়ে বলেন তিনি শিমুলের বিয়ে দেবেন শতদ্রুর সঙ্গে আর পুতুলকে বিয়ে দেবেন তীর্থঙ্কর সঙ্গে একই মণ্ডপে। তবে কি মনে হয় আপনাদের তবে কর কাছে কই মনের কথায় হবে জোড়া বিয়ে? নাকি আবার সমস্যা আসবে শিমুলের জীবনে?
View this post on Instagram