পরাগকে খুনের চেষ্টা করেছে প্রতীক্ষা! শিমুলকে ভুল বুঝে অনুতাপে জ্বলছেন মধুবালা দেবী! কি হবে শিমুলের শেষ সিদ্ধান্ত?

জি বাংলার (Zee Bangla) জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথা (Kar Kache Koi Moner Kotha) চলছে ধামাকা। শিমুলের কেসে একের পর এক শক্ত প্রমাণ আনছে আরাধনা। ওদিকে মধুবালা দেবীও বুঝে গেছেন শিমুল নির্দোষ। তাকে সকলে মিলে ফাঁসিয়েছে। পুতুলও ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছে। তবে মধুবালা দেবী এখন বুঝে গেছেন প্রতীক্ষা ভালো মেয়ে নয়।

শিমুলের কেসে প্রথমে সকল সাক্ষীরাই জানিয়েছে শিমুল ভালো মেয়ে। ওর কোনও দোষ নেই কিন্তু পরাগ সবসময় শিমুলের ক্ষতি করেছে। প্রতীক্ষা, পলাশ আর পরাগ তার ওপর চালিয়েছে মানষিক আর শারীরিক নির্যাতন। শুনানির শেষ দিয়ে পুতুলকে মধুবালা দেবী বলেন তিনি প্রার্থনা করছেন যাতে শিমুল ছাড়া পেয়ে যায়। ওদিকে আরাধনাও শিমুলকে বলে সাহস রাখতে। তারাই জিতবেন।

তখন আরাধনা তার অতীত নিয়ে বলতে থাকে শিমুলকে। জানায় অনির্বাণ তার স্বামী ছিল কিন্তু তারা একই কাজে থাকায় তাদের ইগোর কারণে তারা আলাদা হয়ে যায়। তারা আজও একে অপরকে শ্রদ্ধা করে। তাদের পরিবারের মধ্যেও খুব ভালো সম্পর্ক কিন্তু তাদের রাস্তা আলাদা। ওদিকে অনির্বাণও বলে দেয় যে দোষ করেছে আইন তাকে শাস্তি দেবে। তিনি শুধু চেষ্টা করেছেন দোষীর শাস্তি কমানোর।

তারপর জর্জ সাহেব শিমুলকে বেকসুর খালাস করেন এবং প্রতীক্ষাকে গ্রেফতার করেন। প্রতীক্ষা শিমুলকে হুমকি দেয় সে ফিরে আসবে আর প্রতিশোধ নেবে। তারপরই আমরা দেখতে পাব বিপাশাদের বাড়িতে এসেছে সকলে। বিপাশার শাশুড়ি ও পরিবারের সকলেই আছে সেখানে। মধুবালা দেবী শিমুলকে বলে সে কি বলতে চায় বলতে। বিপাশা তখন বলেন তিনি ভুল করেছেন। এখন নিশচয়ই তিনি বলবেন না শিমুলকে ফিরে যেতে।

আরও পড়ুনঃ সূর্যের প্রেমে হাবুডুবু ইরা! দুর্বল হচ্ছে সূর্য‌ও! স্ত্রী, দুই বাচ্চাকে ছেড়ে নষ্টামি করতে লজ্জা করছে না? কটাক্ষের মুখে নায়ক

সেই কথায় সমর্থন করে শতদ্রু বলে যা হওয়ার হোক কিন্তু সে শিমুলকে কিছুতেই ওই বাড়িতে ফিরে যেতে দেবে না। তখন সে কথা শুনে চুপ হয়ে যায় মধুবালা দেবী। তবে কি করবে এখন মধুবালা দেবী? তিনি কি মেনে নেবেন শিমুল শতদ্রুর সম্পর্ক।