সুরের জগতে ‘অঙ্কিতা ভট্টাচার্যের’ (Ankita Bhattacharyya) নাম আজ সকলেরই জানা। সারেগামাপা (Saregamapa) বিজয়ী হয়ে সংগীতের দুনিয়ায় প্রবেশ করলেও, এখন তিনি বাংলা গানের অন্যতম জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী। নিজের মিষ্টি গলার জন্য শ্রোতাদের মনে বিশেষ জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। সুরেলা কণ্ঠে মুগ্ধ করেছেন সাধারণ মানুষ থেকে সংগীত বিশেষজ্ঞদেরও। স্টেজ পারফরম্যান্স হোক বা স্টুডিও রেকর্ডিং—যেখানেই গান ধরেন, সেখানেই যেন মন জয় করে নেন।
গ্ল্যামার দুনিয়ার চাকচিক্যের মধ্যেও বরাবরই সহজ-সরল জীবনযাত্রা পছন্দ করেন এই গায়িকা। ব্যস্ততার মধ্যেও পরিবারের জন্য সময় বের করতে কখনোই ভুল করেন না অঙ্কিতা। জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছেও পা রেখেছেন মাটিতেই। কর্মজগতে ব্যস্ততার মধ্যেও পরিবারকে সময় দিতে ভোলেন না অঙ্কিতা। কিছুদিন আগেই বাবা-মায়ের জন্য নিজের গ্রামে স্বপ্নের রাজপ্রাসাদ তৈরি করেছেন তিনি। এবার সেই রাজপ্রাসাদ ছেড়ে পুরো পরিবারকে নিয়ে ছুট দিলেন হরিদ্বারে (Haridwar)!
সম্প্রতি নিজের ফেসবুক পেজে এই সফরের কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিয়েছেন গায়িকা, যা মন ছুঁয়েছে অনুরাগীদের। হরিদ্বারের পবিত্র পরিবেশে একেবারে আত্মনিবেদন করে ফেলেছেন অঙ্কিতা। কখনো গঙ্গার ধারে বসে পূণ্যস্নান করছেন, কখনো মায়ের সঙ্গে রাস্তায় দাঁড়িয়ে হাসিমুখে সেলফি তুলছেন। গঙ্গা আরতির অপূর্ব দৃশ্য দেখে মুগ্ধ হয়ে ক্যাপশনে লিখেছেন— “হরিদ্বার… হর হর মহাদেব, হর হর গঙ্গা!” তাঁর চোখেমুখে শান্তির ছাপ স্পষ্ট, যেন কর্মজীবনের ব্যস্ততা ভুলে সম্পূর্ণ অন্য এক আনন্দে মেতে উঠেছেন।
View this post on Instagram
ভক্তরা এই ছবি দেখে উচ্ছ্বসিত। কেউ লিখেছেন, “শুধু গানের জগতে নয়, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই অনুপ্রেরণা অঙ্কিতা!” আবার কেউ মন্তব্য করেছেন, “সংগীতের পাশাপাশি আধ্যাত্মিকতাতেও ভরপুর তুমি, এভাবেই এগিয়ে যাও!” কেউ লিখেছেন, “গান গাওয়া ছেড়ে এখন কি সন্ন্যাস নেবার প্ল্যান করছেন?” আবার কেউ ঠাট্টা করে বলেছেন, “গঙ্গায় ডুব দিয়ে বেরিয়ে যদি হঠাৎ গলা বদলে যায়?”
আরও পড়ুনঃ “আমি মানুষটাই এমন, আমি তো একজন মা!” কাঞ্চন-শ্রীময়ীর মেয়ে কৃষভিকে কোলে নিতে চান প্রাক্তন স্ত্রী পিঙ্কি?
আরেকজন লিখেছেন, “এইবার গঙ্গাজলে গলা ভিজিয়ে আসার পর নতুন গান শুনবো, তাই তো?” তবে মজা-ঠাট্টা চললেও, অঙ্কিতার প্রতি ভালোবাসার কমতি নেই। তাঁর গান যেমন মন জয় করেছে, তেমনই এই সাধাসিধে স্বভাবের জন্যই তিনি নেটপাড়ার প্রিয়! সব মিলিয়ে, এবার শুধু মঞ্চেই নয়, হরিদ্বারের পবিত্র বাতাসেও যেন ছড়িয়ে পড়েছে অঙ্কিতার মুগ্ধতা!






“তোর বু’কগুলো আমায় খুলে দে না, লাগিয়ে নিই!”— মীরের অপমানজনক মন্তব্যে সেদিন রুখে দাঁড়িয়েছিলেন স্বরলিপি চট্টোপাধ্যায়! নিজের আত্মসম্মান রক্ষায় মুখ খুললেও জুটেছিল বিদ্রুপ! এতদিন বাদে সবটা খোলসা করলেন তিনি!